বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
কাজের জন্য হোক আর অবসরে বেড়াতে দেশের বাইরে গিয়ে ভ্রমণপিপাসুরা এখন বুঝেশুনে হোটেল বাছাই করেন। তাদের পছন্দের তালিকায় থাকে বিলাসবহুল সুবিধা, চোখজুড়ানো ইন্টেরিয়র ডিজাইন, ইনস্টাগ্রামের জন্য ছবি তোলার মতো জুতসই
মহামারির কারণে অনেক মানুষই হয়ে পড়ছেন কর্মহীন। তার উপরে যদি কর্মস্থানে মানুষের বদলে নিযুক্ত করা হয় রোবট; তাহলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে! তবে যা-ই হোক, নতুন এ উদ্যোগ গ্রহণের পর
সাগরের নিচে আবাসিক হোটেল শুনে আশ্চর্য হচ্ছেন। স্বপ্ন মনে হচ্ছে? একবারেই নয়, মালদ্বীপে বাস্তবে তৈরি হয়েছে এই আবাসিক হোটেল। দেশটিতে এই প্রথম সাগরের নিচে চালু হয়েছে আবাসিক হোটেল। কনরাড মালদ্বীপ
দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
বেসরকারী মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হোটেল গুলশান ইন ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই হোটেলটিতে দেশী ও বিদেশী উভয় ধরনের বোর্ডারদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। অবস্থান মহাখালী তিতুমীর কলেজ থেকে ৫০
ঢাকার নতুনতর পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে দ্য ওয়েষ্টিন হোটেল অন্যতম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্পতর সময়ের মধ্যেই হোটেলটি গ্রাহক ও অতিথি শ্রেণীর নিকট অর্জন করেছে নিবিড় আস্থা। আবার হোটেল কর্তৃপক্ষও আস্থা
বেসরকারী মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হোটেল গুলশান ইন ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই হোটেলটিতে দেশী ও বিদেশী উভয় ধরনের বোর্ডারদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। অবস্থান মহাখালী তিতুমীর কলেজ থেকে ৫০