১৯৪৭ সালে সরকারী মালিকানাধীন হোটেল, ‘হোটেল অবকাশের’ যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন হোটেলটি পরিচালনা করে থাকে। অবস্থান ও ঠিকানা সরকারী তিতুমীর কলেজ থেকে মূল সড়ক ধরে পূর্ব দিকে ১০০ গজ এগোলেই
সোনায় (gold) মোড়া গোটা হোটেল, সোনার তৈরি সুইমিং পুল, সোনার তৈরি কমোড…। কি ভাবছেন অলীক কল্পনা? না, একেবারে বাস্তব সত্য। সেলুলয়েডের কোন গল্প নয়, একেবারে হাতে ধরে দেখতেও পারবেন। ভ্রমণের
কাজের জন্য হোক আর অবসরে বেড়াতে দেশের বাইরে গিয়ে ভ্রমণপিপাসুরা এখন বুঝেশুনে হোটেল বাছাই করেন। তাদের পছন্দের তালিকায় থাকে বিলাসবহুল সুবিধা, চোখজুড়ানো ইন্টেরিয়র ডিজাইন, ইনস্টাগ্রামের জন্য ছবি তোলার মতো জুতসই
করোনার আবহে বেড়াতে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলতে বসেছেন প্রায়! তবে এই অবস্থা একসময় কেটে যাবে। পরিস্থিতি শুধু একবার স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা। ব্যস! তারপর আর আটকায় কে! তবে জেনে রাখুন এই
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
নাগরিক জীবনের ব্যস্ততার মাঝে প্রশান্তি খুঁজে পেতে কক্সবাজার মানুষের নিকট খুবই জনপ্রিয় গন্তব্য। পৃথিবীর দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতও অপার্থিব সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষায় থাকে পর্যটকদের। এখানে একেকটি বিচের একেক রকম
ধরন : তিন তারকা হোটেল স্থান : প্লট #৪৯, রোড#২৭, ব্লক# কে বনানী, গুলশান, ঢাকা-১২১৩ বিমানবন্দর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে, আশেপাশে এপার্ট্মেন্ট আর বনানী লেকের ২ টি ব্লক দিয়ে ঘেরা এই রেইনট্রি হোটেল। কাছাকাছি
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
ওয়েষ্টিন হোটেলটি ঢাকার সবচেয়ে বিলাসবহুল এলাকা গুলশানের প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত। হোটেলটি ২৪ তলা। হোটেলটির বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই এর ভিতর কি বিশাল আয়োজন। হোটেলটি ডিপলোমেটিক জোনে অবিস্থত হওয়ায় বিদেশি গেস্ট
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম