পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে নির্মিত একটি হোটেল মহাকাশে অবকাশ কাটানোর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে যাচ্ছে। আর হোটেলটি বানানো হচ্ছে ২০২৭ সালের মধ্যেই। ভয়েজার স্টেশন নামে এই হোটেলটিতে ২৪ টি মডিউল থাকবে
ধরন : তিন তারকা হোটেল স্থান : প্লট #৪৯, রোড#২৭, ব্লক# কে বনানী, গুলশান, ঢাকা-১২১৩ বিমানবন্দর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে, আশেপাশে এপার্ট্মেন্ট আর বনানী লেকের ২ টি ব্লক দিয়ে ঘেরা এই রেইনট্রি হোটেল। কাছাকাছি
সোনায় মোড়ানো হোটেলের নাম শুনেছেন কখনো? সেটি দেখতেই বা কেমন? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খেতে পারে পাঠকের মনে। তবে এমনটিই ঘটেছে ভিয়েতনামে। সেখানেই তৈরি করা হয়েছে সোনায় মোড়ানো হোটেল। সম্প্রতি
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের ইনানি বিচে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ তারকা মানের ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা’। একপাশে সমুদ্র আর অন্য পাশে আকাশচুম্বী পাহাড় নিয়ে পর্যটকের
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
নাগরিক জীবনের ব্যস্ততার মাঝে প্রশান্তি খুঁজে পেতে কক্সবাজার মানুষের নিকট খুবই জনপ্রিয় গন্তব্য। পৃথিবীর দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতও অপার্থিব সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষায় থাকে পর্যটকদের। এখানে একেকটি বিচের একেক রকম
ঢাকার নতুনতর পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে দ্য ওয়েষ্টিন হোটেল অন্যতম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্পতর সময়ের মধ্যেই হোটেলটি গ্রাহক ও অতিথি শ্রেণীর নিকট অর্জন করেছে নিবিড় আস্থা। আবার হোটেল কর্তৃপক্ষও আস্থা