কক্সবাজার শুধু সমুদ্রের জন্যই বিখ্যাত নয় বরং বাংলাদেশের যে কয়টি উন্নত রিসোর্ট রয়েছে তার অনেক গুলি কক্সবাজারে অবস্থিত, হোটেল নিসর্গ তার মধ্যে অন্যতম। আধুনিক সকল সুযোগ সুবিধা সহ সু-সজ্জিত রিসোর্টে
দেশ হোক কিংবা বিদেশ, কোথাও ঘুরতে গেলে সেখানকার কোন হোটেল বা রিসোর্টে গিয়ে উঠবেন এ খোঁজে থাকেন সবাই। কারণ যারা লাক্সারি ট্রিপে যান, তারা খুব দামি হোটেলে থাকেন। সেক্ষেত্রে ঘোরাঘুরি
সোনায় মোড়ানো হোটেলের নাম শুনেছেন কখনো? সেটি দেখতেই বা কেমন? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খেতে পারে পাঠকের মনে। তবে এমনটিই ঘটেছে ভিয়েতনামে। সেখানেই তৈরি করা হয়েছে সোনায় মোড়ানো হোটেল। সম্প্রতি
শুধুমাত্র সমুদ্র সৈকতকে কেন্দ্র করেই কক্সবাজারে আসে অসংখ্য পর্যটক। আর এই পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে কক্সবাজার হোটেল, মোটেল সহ রিসোর্ট এবং গেষ্ট হাউস। সবগুলো প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ধারণক্ষমতা মোটামুটি
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
শেরাটন হোটেল ঢাকা হলো রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রধান এবং বিলাসবহুল হোটেল। আন্তর্জাতিক হোটেল চেইন শেরাটনের অংশ হিসেবে এই হোটেলটি আধুনিক স্থাপত্য এবং বিশ্বমানের সেবার মাধ্যমে ঢাকা শহরের হোটেল ইন্ডাস্ট্রিতে একটি
থ্রি-ডি প্রিন্টার হলেও এটি আকারে একটি বড়সড় ক্রেনের সমান। টেক্সাসের মরুভূমি অঞ্চলে ধাপের পর ধাপ বসিয়ে এই প্রিন্টারটিই একটি হোটেল নির্মাণ করছে। এল কসমিকো নামের হোটেলটি টেক্সাসের মারফা শহরের উপকণ্ঠে
দুবাইয়ের জিফুরা হোটেল ২০১৮ সালে পৃথিবীর উচ্চতম হোটেল হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লিখিয়েছিল। কিন্তু সেই বিশেষণ বেশিদিন ধরে রাখা যাচ্ছে না। কারণ অনেকেই জানেন। আবারো বলি, সেই
ভ্রমণে গিয়ে অনেকেই সাশ্রয়ী হোটেল খোঁজেন। এমন পর্যটকদের রাত্রিযাপন চলনসই হলেই চলে। তাঁরা বরং নতুন জায়গা ও নতুন খাবারের অনুসন্ধানেই বেশি অর্থ ব্যয় করতে চান। এ রকম পর্যটকের সংখ্যা নেহাতই