দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
করোনার আবহে বেড়াতে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলতে বসেছেন প্রায়! তবে এই অবস্থা একসময় কেটে যাবে। পরিস্থিতি শুধু একবার স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা। ব্যস! তারপর আর আটকায় কে! তবে জেনে রাখুন এই
২০২৫ সালেই মহাকাশ হোটেল চালু করতে যাচ্ছে আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা অরবিটাল অ্যাসেম্বলি করপোরেশন! ফলে খুব দ্রুতই ভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ করতে যাচ্ছে পৃথিবীর মানুষ। মহাশূন্যে অবস্থান করেই পৃথিবীর কোনো পাঁচ তারকা
নতুন রূপে বাংলাদেশে আবারও ফিরে এসেছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল। গত রোববার থেকে সীমিত পরিসরে এর বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সাবেক রূপসী বাংলা হোটেলকে সংস্কার শেষে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হিসেবে চালু করা হয়। তবে
দুবাইয়ের জিফুরা হোটেল ২০১৮ সালে পৃথিবীর উচ্চতম হোটেল হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লিখিয়েছিল। কিন্তু সেই বিশেষণ বেশিদিন ধরে রাখা যাচ্ছে না। কারণ অনেকেই জানেন। আবারো বলি, সেই
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
ঢাকার প্রথম সারির তারকা হোটেলগুলোর একটি হচ্ছে রেডিসন হোটেল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন সংলগ্ন এই হোটেল ভবনের স্থাপত্যশৈলী যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। ঠিকানা ও অবস্থান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের