ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
“মেজবান” বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম এলাকার বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। মেজবান শব্দটি এসেছে মূলত ফার্সি শব্দ থেকে। মেজবান অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী আর মেজবানি হচ্ছে আতিথেয়তা। চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকেরা আঞ্চলিক ভাষায়
মাচান শব্দের আভিধানিক অর্থ বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গা হলেও গুলশানের শাহজাদপুরে অবস্থিত মাচান আক্ষরিক অর্থে নির্দেশিত একটি রেস্টুরেন্ট। নামের সার্থকতা প্রমাণ করতেই যেন এই অন্দরে বাইরে রয়েছে বাঁশের সাজসজ্জা। ইট-কাঠ-
রাজধানীর কাছেই মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চালু হয়েছে আকর্ষণীয় আধুনিক রেস্তোরাঁ ‘প্রজেক্ট হিলশা’। এ যেন ইলিশের পেটের ভেতর বসেই ইলিশ খাওয়া। আমাদের প্রিয় মাছ ইলিশের আদলে তৈরি রেস্টুরেন্টটি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভ্রমণ ও ভোজনপ্রিয়দের
যদিও উত্তাল নদীতে রেস্টুরেন্টটি তৈরি করা মোটেও সহজ ছিলো না। এরই মধ্যে হয়তো অনেকেই পদ্মা পাড়ের ভাসমান রেস্টুরেন্ট থেকে ঘুরে এসেছেন। স্রোতস্বিনী পদ্মার বুকেই গড়ে তোলা হয়েছে ‘ড্রিম পদ্মা ভাসমান
গত কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সঙ্গে ছিল বন্ধু সানজানা। লঞ্চ ঘাটে আড্ডা দিতে দিতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এর মধ্যেই পেটের ক্ষুধা কিছুটা বেড়ে গেল। আমার আবার
জাপানিজ খাবার খেতে ইচ্ছে হলে আর চিন্তার কিছু নেই। ঢাকাতেই জাপানি খাবার পাওয়া যাবে ‘সুশি তেই রেস্তোরাঁ’ টিতে। এখানে শুধুমাত্র জাপানিজ খাবারই পাওয়া যায়। শুধু খাবারেই নয়, জাপানের নিজস্বতার ছোঁয়া
গ্রাম বাংলার রূপে বিমোহিত হয়ে জীবনানন্দ দাশ লিখেছিলেন, “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ/ খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে/ চেয়ে দেখি ছাতার মতন
হরেক রকম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর প্রাণীবৈচিত্র্য ঘেরা আমাদের এই ভূখণ্ড। নদীমাতৃক এই বাংলাদেশে অনেক প্রজাতির মাছ রয়েছে। তবে মাছের রাজা’র প্রসঙ্গ ভিন্ন। মাছ খেতে ভালোবাসেন অথচ ইলিশ খান না এমন
দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবনগুলোর মধ্যে একটি, এ কথা সবারই জানা। আর সেখানেই আছে সবচেয়ে উঁচু এক রেস্তোরাঁ অ্যাটমস্ফিয়া। রেস্তোরাঁটি ২০১১ সালে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুর রেস্তোরাঁর রেকর্ড অর্জন