বাঙালি সংস্কৃতির হরেক রকমের বাহারি দেশীয় খাবারের আয়োজনে প্রবাসের মাটিতেও মুখর ইফতার বাজার। দেশ কিংবা বিদেশ, বাঙালিদের ইফতারিতে ছোলা, মুড়ি, বেগুনি, জিলাপির মতো মুখরোচক খাবার থাকাটাই যেন রীতি। পিছিয়ে নেই
পাহাড় বরাবরই বেশ আকর্ষণীয় জায়গা। নিজস্ব ছন্দে মেনে চলা প্রাকৃতিক পরিবেশ, পাহাড়িদের উৎসব- জীবনাচরণ সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করে তোলে। এ সবকিছুর সাথে পাহাড়ি খাবারও তেমনি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয়। বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাসের
বিশ্বজুড়েই এখন জনপ্রিয় রুফটপ বা ছাদ রেস্তোরাঁ। প্রতিযোগিতার বাজারে যত উঁচু ভবনে রেস্তোরাঁ হবে, লোক সমাগমও হবে তত বেশি। তাইতো দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবনে উদ্বোধন করা হলো ভিন্নধর্মী এক
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে
মাচান শব্দের আভিধানিক অর্থ বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গা হলেও গুলশানের শাহজাদপুরে অবস্থিত মাচান আক্ষরিক অর্থে নির্দেশিত একটি রেস্টুরেন্ট। নামের সার্থকতা প্রমাণ করতেই যেন এই অন্দরে বাইরে রয়েছে বাঁশের সাজসজ্জা। ইট-কাঠ-
চুইঝাল বা চইঝাল লতাজাতীয় এক অমূল্য সম্পদ। প্রাকৃতিকভাবে এটি ভেষজগুণ সম্পন্ন গাছ। অনেকেই বিভিন্নভাবে কাজে লাগাচ্ছেন কৌশলের মাধ্যমে। চুইঝাল গ্রীষ্ম অঞ্চলের লতাজাতীয় বনজ ফসল হলেও দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশে
পুরান ঢাকার সাথে জড়িয়ে আছে ঢাকা শহরের আদি ঐতিহ্য। সময়ের সাথে সাথে প্রায় চারশ বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস এই পুরান ঢাকাকে গড়ে তুলেছে। স্থাপত্য শিল্প কিংবা সমগ্র এরিয়াজুড়ে এখানে ওখানে ইতিউতি
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন
খাওয়ার কথা বললেই প্রথমে আসে ভোজন রসিক বাঙালীর কথা। বাঙালী যেমন খেতে ভালোবাসে, তেমনি খাওয়াতেও ভালোবাসে। এসব ভোজন রসিকদের কথা মাথায় রেখেই ঢাকার পূর্বাচলে গড়ে উঠেছে ‘বেগম রেস্টুরেন্ট এন্ড গ্যালারি’।