পার্বত্য চট্টগ্রামের কোলঘেঁষে অবস্থিত রাঙামাটি শহর ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের কাছে বহু পরিচিত নাম। সর্ববৃহৎ কৃত্রিম লেক ছাড়াও এই শহরে রয়েছে ঝুলন্ত ব্রিজ, রাজবন বিহার, শুবলং ঝর্ণা কিংবা সাজেকের মত মনোহর জায়গা।
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
জাপানিজ খাবার খেতে ইচ্ছে হলে আর চিন্তার কিছু নেই। ঢাকাতেই জাপানি খাবার পাওয়া যাবে ‘সুশি তেই রেস্তোরাঁ’ টিতে। এখানে শুধুমাত্র জাপানিজ খাবারই পাওয়া যায়। শুধু খাবারেই নয়, জাপানের নিজস্বতার ছোঁয়া
মনটা ভাল করার জন্য কি চাই ? এককাপ গরম কফি সাথে মিষ্টি অথবা নোনতা স্বাদে হালকা নাস্তা। নিজেকে রিফ্রেশ করার জন্য বা কিছুটা সময় আড্ডায় কাটানোর জন্য কফিশপের কোন বিকল্প
জমজমাট শব্দটি আবিষ্কৃত না হলে দিল্লির এই গলিকে ঠিকঠাক প্রকাশ করাটা বুঝি একটু মুশকিলই হতো! উপরে ঝলমলে জরির ছাওনি দেওয়া, নিচে বিভিন্ন বয়সের ভোজন রসিকদের সমাগম। কোনও দোকানে ঝুলছে লোভনীয়
রাজধানীর কাছেই মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চালু হয়েছে আকর্ষণীয় আধুনকি রেস্তোরাঁ ‘প্রজেক্ট হিলশা’। এ যেন ইলিশের পেটের ভেতর বসেই ইলিশ খাওয়া। আমাদের প্রিয় মাছ ইলিশের আদলে তৈরি রেস্টুরেন্টটি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভ্রমণ ও
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
বাঙালি ভোজনরসিক, বাঙালি সংস্কৃতিতে এই ভোজনপ্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়। বাঙালির ইতিহাস নিয়ে রচিত বইগুলোতে বাঙালির খাদ্যাভ্যাস আর ভোজনপ্রিয়তার যেসব চিত্র ফুটে উঠেছে; তা থেকে বাঙালির বৈচিত্র্যময় খাদ্যরুচি আর সংস্কৃতির পরিচয়
শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানেই খাবারের নানা আয়োজন। ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে উদযাপন করা হয় ঈদ। ঈদের খুশিকে দ্বিগুণ করে দেয় সুস্বাদু