গ্রাম বাংলার রূপে বিমোহিত হয়ে জীবনানন্দ দাশ লিখেছিলেন, “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ/ খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে/ চেয়ে দেখি ছাতার মতন
হরেক রকম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর প্রাণীবৈচিত্র্য ঘেরা আমাদের এই ভূখণ্ড। নদীমাতৃক এই বাংলাদেশে অনেক প্রজাতির মাছ রয়েছে। তবে মাছের রাজা’র প্রসঙ্গ ভিন্ন। মাছ খেতে ভালোবাসেন অথচ ইলিশ খান না এমন
দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবনগুলোর মধ্যে একটি, এ কথা সবারই জানা। আর সেখানেই আছে সবচেয়ে উঁচু এক রেস্তোরাঁ অ্যাটমস্ফিয়া। রেস্তোরাঁটি ২০১১ সালে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুর রেস্তোরাঁর রেকর্ড অর্জন
ইংল্যান্ডের ওয়েলস রাজ্যের একটি শহরের সেরা রেস্তোরাঁর খেতাব পেয়েছে বাংলাদেশি একটি হোটেল। এই শহরে প্রথম কোনো রেস্তোরাঁ এমন স্বীকৃতি পেল। ‘কুটির’ নামে ওই বাংলাদেশি এবং ভারতীয় স্ট্রিট ফুড রেস্তোরাঁ গত
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে
মহাখালীর ওয়ারলেস এলাকায় ‘ঢাকাইয়া কাচ্চি’ ঘরে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল বহুদিনের। অবশেষে এক বৃষ্টিস্নাত দুপুরে বন্ধু আজাদ, রায়হান ভাই ও সাকিব ভাইকে নিয়ে আমরা সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। রবিবার সকাল থেকে
শহরে পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ কোথায়? ফেসবুকে তরুণ পেশাজীবী নাজিয়া হাসান এমনটাই লিখেছিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই পোস্টের নিচে অনেক ঠিকানার ভিড় জমে যায়। এত সব রেস্তোরাঁর ভিড়ে কোথায় যাবেন
বিশ্বজুড়েই এখন জনপ্রিয় রুফটপ বা ছাদ রেস্তোরাঁ। প্রতিযোগিতার বাজারে যত উঁচু ভবনে রেস্তোরাঁ হবে, লোক সমাগমও হবে তত বেশি। তাইতো দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবনে উদ্বোধন করা হলো ভিন্নধর্মী এক
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে