মহাখালীর ওয়ারলেস এলাকায় ‘ঢাকাইয়া কাচ্চি’ ঘরে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল বহুদিনের। অবশেষে এক বৃষ্টিস্নাত দুপুরে বন্ধু আজাদ, রায়হান ভাই ও সাকিব ভাইকে নিয়ে আমরা সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। রবিবার সকাল থেকে
শহরে পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ কোথায়? ফেসবুকে তরুণ পেশাজীবী নাজিয়া হাসান এমনটাই লিখেছিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই পোস্টের নিচে অনেক ঠিকানার ভিড় জমে যায়। এত সব রেস্তোরাঁর ভিড়ে কোথায় যাবেন
বিশ্বজুড়েই এখন জনপ্রিয় রুফটপ বা ছাদ রেস্তোরাঁ। প্রতিযোগিতার বাজারে যত উঁচু ভবনে রেস্তোরাঁ হবে, লোক সমাগমও হবে তত বেশি। তাইতো দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবনে উদ্বোধন করা হলো ভিন্নধর্মী এক
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
ঢাকার পূর্বাচলে (৩০০ ফিটের কাছে ) চমৎকারভাবে সাজানো গোছানো একটি রেস্টুরেন্টের নাম ‘রিকশা ক্যাফে’। গ্রাম বাংলার ধাঁচে তৈরি এ রেস্টুরেন্টটি আশপাশ বেশ নিরিবিলি এবং ব্যস্ত ঢাকা থেকে এটি বেশ দূরে।
একসময় রেস্টুরেন্ট মানে কেবল খাবারের জায়গা হিসেবে মনে করা হত। কিন্তু এখন সময় পাল্টেছে, কেবল খাবারের জায়গাই নয়, বরং পরিবেশ, ডেকর ও অন্যান্য আরো বেশ কিছু বিষয় চিন্তা করে ফুডপ্রেমীরা
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
বাঙালির লোভনীয় খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতেই থাকবে ভুনা খিচুড়ি। আর তাতে যদি যোগ হয় পর্যাপ্ত গরুর মাংস, আচার আর প্রচুর পরিমাণে সালাদ তাহলে তো কথাই নেই, তার নাম হয়ে যাবে
যদিও উত্তাল নদীতে রেস্টুরেন্টটি তৈরি করা মোটেও সহজ ছিলো না। এরই মধ্যে হয়তো অনেকেই পদ্মা পাড়ের ভাসমান রেস্টুরেন্ট থেকে ঘুরে এসেছেন। স্রোতস্বিনী পদ্মার বুকেই গড়ে তোলা হয়েছে ‘ড্রিম পদ্মা ভাসমান
দার্জিলিং বলতেই অনেকের কাছে কেভেন্টার্স, গ্লেনারিজ। স্মৃতিতে-সাহিত্যে-রোমান্সে-সংস্কৃতিতে কতভাবে যে ঘুরে ঘুরে এসেছে এই দুটি ক্যাফে, তার হিসাব নেই। এবার দার্জিলিংয়ের পাহাড়ে আসছে ‘ক্যাফে হাউস’, যেটিকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করা