শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
রাজধানীর কাছেই মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চালু হয়েছে আকর্ষণীয় আধুনকি রেস্তোরাঁ ‘প্রজেক্ট হিলশা’। এ যেন ইলিশের পেটের ভেতর বসেই ইলিশ খাওয়া। আমাদের প্রিয় মাছ ইলিশের আদলে তৈরি রেস্টুরেন্টটি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভ্রমণ ও
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
বাঙালি খাবার থেকে ভিন্নতর হওয়ায় পাহাড়ি বা আদিবাসীদের খাবার বরাবরই আমাদের আগ্রহের কারণ। পাহাড়ে ঘুরতে গেলে তাই পর্যটকদের একটি সাধারণ কাজ হলো সেই এলাকার খাবারের সাথে পরিচিত হওয়া। পাহাড়ি খাবারের
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
শহুরে কোলাহল এবং যান্ত্রিকতা থেকে কিছুদিন দূরে থাকতে চাইলে তাদের জন্য আদর্শ জায়গা হতে পারে ছোট এবং নিরিবিলি সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে সড়ক পথে প্রায় ৩৮০ কিলোমিটার
মনটা ভাল করার জন্য কি চাই ? এককাপ গরম কফি সাথে মিষ্টি অথবা নোনতা স্বাদে হালকা নাস্তা। নিজেকে রিফ্রেশ করার জন্য বা কিছুটা সময় আড্ডায় কাটানোর জন্য কফিশপের কোন বিকল্প
পদ্মার সর্বনাশা রূপের কথা আমরা সবাই জানি। সে কখনো শান্ত, কখনো উত্তাল, কখনো বা সর্বগ্রাসী। পদ্মা তার রূপ বদলায় ইচ্ছে মতো। সে কারও আপন নয়। তবে এই পদ্মাকে বড় ভালোবাসে
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে