রাজধানীর কাছেই মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চালু হয়েছে আকর্ষণীয় আধুনকি রেস্তোরাঁ ‘প্রজেক্ট হিলশা’। এ যেন ইলিশের পেটের ভেতর বসেই ইলিশ খাওয়া। আমাদের প্রিয় মাছ ইলিশের আদলে তৈরি রেস্টুরেন্টটি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভ্রমণ ও
সমুদ্র সৈকতে চমৎকার একটি রেস্টুরেন্ট। গাছের ছায়ায় এখানে বসে উপভোগ করা যায় সাগরের দৃশ্য। পূর্ব চীনের ফুচিয়ান প্রদেশের সিয়ামেন সিটির সমুদ্র উপকূলে সাড়ে তিনতলা একটি দৃষ্টিনন্দন ভিলা। ভবনের সামনে একটি
‘স্ট্রিট ফুড’ বা ‘পথে পাওয়া খাবার’ শব্দের সঙ্গে কমবেশি সবাই পরিচিত। স্বাস্থ্যকর কিংবা অস্বাস্থ্যকর, এ কথা না ভেবে সবাই স্ট্রিট ফুড খান। কথায় বলে, যোগ্যতা সবারই কমবেশি থাকে- কিন্তু গ্রহণযোগ্যতা
বিদেশ ভ্রমণে গিয়েও অনেকেই দেশি খাবার খুঁজে বেড়ান। তবে সিঙ্গাপুর ভ্রমণে আপনি বাঙালি অনেক রেস্টুরেন্ট পেয়ে যাবেন। যেখানে স্বাদ নিতে পারবেন বাহারি সব দেশি খাবারের। পালং শাক, পুঁই শাক, বেগুন
বাংলায় শীত মানেই নানান ধরনের পিঠা-পুলি খাওয়ার ধুম। কাজের চাপে শীতে গ্রামে যেতে না পারলেও শহরেই পিঠার স্বাদ নিতে পারেন। বিভিন্ন জায়গায় আয়োজন করা হয় পিঠা উৎসবের। নতুন ধান, খেজুরের
গত কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সঙ্গে ছিল বন্ধু সানজানা। লঞ্চ ঘাটে আড্ডা দিতে দিতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এর মধ্যেই পেটের ক্ষুধা কিছুটা বেড়ে গেল। আমার আবার
ঢাকার পূর্বাচলে (৩০০ ফিটের কাছে ) চমৎকারভাবে সাজানো গোছানো একটি রেস্টুরেন্টের নাম ‘রিকশা ক্যাফে’। গ্রাম বাংলার ধাঁচে তৈরি এ রেস্টুরেন্টটি আশপাশ বেশ নিরিবিলি এবং ব্যস্ত ঢাকা থেকে এটি বেশ দূরে।
ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি এসে পৌঁছালাম সকাল ৭টায়। সেখানে আগে থেকেই সরকারি রেস্ট হাউজে আমাদের থাকার বন্দোবস্ত করেছেন দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরাফাত ভাই। রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাশতা সেরে
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
মাচান নামটি শুনলেই স্মৃতিতে ভেসে আসে গ্রামে বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গার কথা। যেখানে বসে দেখা যাবে বিস্তৃত জলরাশি কিংবা সবুজ প্রকৃতি। এই ঢাকা শহরে মাচানের আবহ এবং মজার খাবারের স্বাদ