ছায়া-শীতল পথ, পাখির কলতান, জলরাশি, নিরিবিলি পরিবেশ— ভাবুন তো, ইট কংক্রিটের জঙ্গল ছেড়ে হঠাৎ এমন কোথাও গেলে কেমন লাগবে? শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে কীভাবে নাড়া দেবে। রিসোর্টের নাম সূবর্ণভূমি। ঢাকা
মেঘের রাজ্য সাজেকের অন্যতম আকর্ষনীয় রিসোর্টগুলোর মধ্যে ম্যাডভেঞ্চার রিসোর্টের নাম উঠে আসে। বর্তমানে সাজেক পর্যটকদের কাছে অনেক জনপ্রিয় স্থান। মেঘের রাজ্যে বসবাস একসময় ছিল রূপকথার গল্প, কিন্তু এখন এই রূপকথা
শহরের যান্ত্রিকতা থেকে ক্ষণিকের জন্য প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ‘জল ও জঙ্গলের কাব্য’ থেকে। এখানে রয়েছে পাখ-পাখালি দুরন্তপনা, বাড়ন্ত স্বাধীনতায় নিজেদের মতো করে কিছুটা সময় কাটানোর
কক্সবাজারের অন্যতম আকর্ষণ প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র। কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য ধারণ করে আছে। এখানকার সী বিচের সৌন্দর্যও অন্যরকম। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও রয়েছে ভিন্নতা। অসংখ্য প্রবাল পাথরের
ঢাকা শহরে আমাদের প্রায় সবার জীবন চলে ঘড়ির কাঁটা। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যা গড়িয়ে বাড়ি ফেরা। সাপ্তাহিক ছুটিতেও যেন ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ ওই
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
পাবনা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ন প্রাচীন জেলা। ইতিহাস ঐতিহ্য আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ঘেরা সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র। আর এই শহরের পাশেই গড়ে উঠেছে ইকো রিসোর্ট রত্নদ্বীপ। আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধার সাথে
চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে কোনো কিছুর তুলনা চলে না। এখানকার ছোট-বড় চা বাগানগুলো যেন সবুজের আচ্ছাদনে হয়ে উঠেছে এক প্রাকৃতিক ভূ-স্বর্গ। চারদিকের এই সবুজের সমাহার সব সময়ই
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
আধুনিক সকল সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন একটি বিনোদন কেন্দ্র লুইস ভিলেজ রিসোর্ট এন্ড পার্ক। এটি ময়নসিংহ বিভাগের জামালপুর জেলা শহরের মধুপুর রোডের বেলটিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। উচ্চমান সম্পন্ন রুচিবোধ এবং পরিবেশ বান্ধব