কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
ঢাকা শহরে আমাদের প্রায় সবার জীবন চলে ঘড়ির কাঁটা। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যা গড়িয়ে বাড়ি ফেরা। সাপ্তাহিক ছুটিতেও যেন ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ ওই
মেঘের রাজ্য সাজেকে যাওয়ার কথা চিন্তা করলেই, সবার প্রথমে মাথায় আসে কোন রিসোর্টে থাকবো? কোন রিসোর্টে আছে ঝুল বারান্দা? কোন রিসোর্ট থেকে উপভোগ করা যায় মেঘ রোদের খেলা। বিছানায় শুয়েই
সেরা লাক্সারি হোটেলগুলোর মধ্য থেকে বাছাই করে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা-কে পৃথিবীর সেরা বিচ সাইড লাক্সারি রিসোর্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গ্লোবাল অর্গানাইজেশন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড লাক্সারি হোটেল অ্যাওয়ার্ডস’। পূর্বে
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
বিচ’ কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শুনতে পাচ্ছি। মনে পড়ে গেল উপচেপড়া ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে দেয়া, ঠান্ডা বাতাসে পা ভিজিয়ে রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা। অন্তহীন সমুদ্রের
সুন্দরবন জঙ্গলের মধ্যে করমজলে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। এই ইকো রিসোর্টে ৫টি ডিলাক্স বাংলো আছে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রকৃতির বাসবন ছন দিয়ে তৈরী আরামদায়ক বাংলো নদীর
হাওর মানেই দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি, নির্মল বাতাস, সাগরের মতো উত্তাল ঢেউ। সেই পানিতে হেলে পড়া নীল আকাশে সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। কোথাও একখণ্ড সুবজ দ্বীপ, ডিঙি নৌকায় জেলেদের দাঁড়টানা। বর্ষায় অপরূপ রূপে
রাঙ্গামাটি জেলার সেনানিবাস এলাকায় গড়ে উঠেছে ‘অরণ্যক হলিডে রিসোর্ট’। সুন্দর-মনোরম পরিবেশে গড়ে ওঠা এই রিসোর্টটি পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্রের অপর এক নাম। কাপ্তাই হ্রদে ঘেরা এই নিরিবিলি রিসোর্টটি দেখলে মনে হবে