শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
ভ্রমণে শুধু জায়গা কিংবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেই মুগ্ধ হতে হবে তা কিন্তু নয়। প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবন ছেড়ে কিছুটা আয়েশীজীবনযাপন, প্রকৃতিরমাঝেই সুন্দরভাবে দুটো দিন কাটিয়ে দেয়া এমনটাও থাকে অনেকের উদ্দেশ্য। তাই দেশের
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
ঢাকা শহরে আমাদের প্রায় সবার জীবন চলে ঘড়ির কাঁটা। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যা গড়িয়ে বাড়ি ফেরা। সাপ্তাহিক ছুটিতেও যেন ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ ওই
করোনাভাইরাসের অব্যাহত ঝুঁকির মধ্যেই পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ভ্রমণপিপাসুদের প্রিয় এই দেশ পর্যটকদের সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছে এখন। অর্থনৈতিক মন্দা সামলাতে বিকল্পও ছিল না কোনো। সিএনএন অবলম্বনে
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে খাগড়াছড়ি নামটি খুবই জনপ্রিয়। আকাশ-পাহাড়ের এক বৈচিত্র্যপুর্ণ মিশেল দেখতে অনেকেই বেছে নেন চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাটিকে। বর্তমানে খাগড়াছড়ি জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত করার সাথে
বিচ’ কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শুনতে পাচ্ছি। মনে পড়ে গেল উপচেপড়া ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে দেয়া, ঠান্ডা বাতাসে পা ভিজিয়ে রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা। অন্তহীন সমুদ্রের
হাওর মানেই দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি, নির্মল বাতাস, সাগরের মতো উত্তাল ঢেউ। সেই পানিতে হেলে পড়া নীল আকাশে সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। কোথাও একখণ্ড সুবজ দ্বীপ, ডিঙি নৌকায় জেলেদের দাঁড়টানা। বর্ষায় অপরূপ রূপে
পেঁচার দ্বীপ, ম্যারিন ড্রাইভ রোড, ৪৭০০ ধোয়াপালং, কক্সবাজার দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত কক্সবাজার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর এবং পর্যটন কেন্দ্র। এটি দেশের বৃহত্তম মৎস্য বন্দরও। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের
ব্যস্ততম জীবনে ছুটির ফাঁকে প্রিয় মানুষদের নিয়ে লম্বা সময় আনন্দে কাটাতে চান না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। তাদের জন্য এই প্রতিবেদনে ঢাকার মধ্যেই দারুণ ৫টি রিসোর্টের খবর দেওয়া হলো। জল