হাওর মানেই দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি, নির্মল বাতাস, সাগরের মতো উত্তাল ঢেউ। সেই পানিতে হেলে পড়া নীল আকাশে সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। কোথাও একখণ্ড সুবজ দ্বীপ, ডিঙি নৌকায় জেলেদের দাঁড়টানা। বর্ষায় অপরূপ রূপে
ইনানী ড্রাইভ রোড়ের পাশে সৈকত কিনারায় পেঁচারদিয়া গ্রামে গড়ে উঠেছে কক্সবাজার ভ্রমণকারীদের বড় আকর্ষণ পেঁচার দ্বীপ। এক পাশে ঝাউবনসমৃদ্ধ সমুদ্রসৈকত, অন্য পাশে উঁচু পাহাড়। মধ্যভাগ দিয়ে সুদূর টেকনাফ পর্যন্ত চলে
করোনাভাইরাসের অব্যাহত ঝুঁকির মধ্যেই পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ভ্রমণপিপাসুদের প্রিয় এই দেশ পর্যটকদের সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছে এখন। অর্থনৈতিক মন্দা সামলাতে বিকল্পও ছিল না কোনো। সিএনএন অবলম্বনে
বিশাল বিস্তৃত চর প্রকৃতির এক অপার সৌন্দর্য নিয়ে গড়ে উঠেছে মুন্সীগঞ্জের পদ্মা রিসোর্ট। রাজধানী থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে লৌহজং উপজেলার সামনে নদীর পাড়ে দাঁড়ালে দেখতে পাবেন মনোমুগ্ধকর এই পর্যটন
এইমাত্র ঝুপ করে সাগরে ডুবে গেলো সূর্যটা। সেদিকে খুব একটা মন নেই ওসমান গণির। ছোট ছোট কটেজ সারির ওপাশে টেবিল চেয়ার পেতে কাজে মগ্ন তিনি। পাশে জাল বুনছেন তার স্ত্রী
চাইলেই এবার ঘুরতে যাওয়া যাবে চাঁদে। না, এজন্য মহাকাশ পাড়ি দিতে হবে না। শুধু বিমানে চেপে পৌঁছে যেতে হবে দুবাই। কারণ দুবাইতেই নির্মাণ হতে যাচ্ছে ‘চাঁদের রিসোর্ট’। ফলে এবার পৃথিবীতে বসেই আপনি ছুঁতে পারবেন ‘চাঁদ’। দুবাই শহরে
স্বর্গীয় সৌন্দর্যের লীলাভূমি মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু দেশ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক
বাংলাদেশের পর্যটনের কথা বলতে গেলে প্রথমেই যেই জায়গাগুলোর কথা মনে আসে, তার মধ্যে অন্যতম কক্সবাজার। এখানকার নয়নাভিরাম সৈকতের সৌন্দর্য ঋতু পাল্টানোর সঙ্গে সঙ্গে রূপবদল করে, এমনকি দিনের শুরু আর সূর্যাস্তের
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে খাগড়াছড়ি নামটি খুবই জনপ্রিয়। আকাশ-পাহাড়ের এক বৈচিত্র্যপুর্ণ মিশেল দেখতে অনেকেই বেছে নেন চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাটিকে। বর্তমানে খাগড়াছড়ি জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত করার সাথে
সুন্দরবন জঙ্গলের মধ্যে করমজলে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। এই ইকো রিসোর্টে ৫টি ডিলাক্স বাংলো আছে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রকৃতির বাসবন ছন দিয়ে তৈরী আরামদায়ক বাংলো নদীর