চায়না এয়ারলাইন্স (China Airlines) তাইওয়ানের জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থা এবং এটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান এয়ারলাইন কোম্পানি। ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে এটি ধীরে ধীরে একটি আন্তর্জাতিক মানের এয়ারলাইন হিসেবে
উত্তর কোরিয়ার একমাত্র বাণিজ্যিক বিমান সংস্থা এয়ার কোরিও (Air Koryo), যা সরকারের মালিকানাধীন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের একমাত্র পরিবহন ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে। বিমান সংস্থাটি বেশ কয়েকটি
দক্ষিণ কোরিয়া, আধুনিক প্রযুক্তি, অর্থনীতি এবং সংস্কৃতির জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত, সেই সঙ্গে এর এভিয়েশন শিল্পও অত্যন্ত উন্নত। দক্ষিণ কোরিয়ার এয়ারলাইনস বিশ্বমানের পরিষেবা, নিরাপত্তা, এবং প্রযুক্তির জন্য সুপরিচিত। কোরিয়ান এয়ার (Korean
এয়ার সেশেলস (Air Seychelles) হল সেশেলসের জাতীয় বিমান সংস্থা, যা দেশটির প্রধান এয়ারলাইন পরিষেবা প্রদান করে। এটি মূলত অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং সেশেলসের পর্যটন ও বাণিজ্যিক
দক্ষিণ আফ্রিকা আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম প্রধান এভিয়েশন হাব। এখানে বেশ কয়েকটি বিমান সংস্থা রয়েছে, যেগুলো অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিয়মিত বিমান পরিচালনা করে। এই বিমান সংস্থাগুলো দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসা, পর্যটন
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের জাতীয় বিমান পরিবহন সংস্থা। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিমান সংস্থা দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের জন্য অন্যতম একটি নাম। অনেক উত্থান-পতনের মধ্য
তুর্কিশ এয়ারলাইন্স (Turkish Airlines) তুরস্কের জাতীয় বিমান সংস্থা এবং বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ও স্বনামধন্য এয়ারলাইন। ১৯৩৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থা আজ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় ভূমিকা পালন
এয়ার মরিশাস (Air Mauritius) মরিশাসের জাতীয় পতাকাবাহী বিমানসংস্থা, যা আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রী ও মালামাল পরিবহন করে। এটি মরিশাসকে বিশ্বের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে সংযুক্ত করে এবং পর্যটন খাতের অন্যতম
ইসরায়েল এভিয়েশন খাতে অত্যন্ত উন্নত ও নিরাপদ দেশ হিসেবে পরিচিত। এই দেশের প্রধান বিমান সংস্থা এল আল ইসরায়েল এয়ারলাইনস (El Al Israel Airlines), যা বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তার জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও, ইসরায়েলের
Luxair হল লুক্সেমবার্গের জাতীয় বিমান সংস্থা, যা ইউরোপের অন্যতম নির্ভরযোগ্য এবং উচ্চমানের এয়ারলাইন হিসেবে পরিচিত। এটি মূলত ইউরোপীয় সংযোগ স্থাপনে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এবং লুক্সেমবার্গ বিমানবন্দর (Luxembourg Airport – LUX)