দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
আকাশপথে ভ্রমণ আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম আকর্ষণ। সারাবিশ্বে শতশত বিমানসংস্থা হাজার হাজার বিমানবন্দরকে সংযুক্ত করে আছে। এই সংযুক্তি শুধুমাত্র যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন করছে তা কিন্তু নয়। আকাশ পথের যোগাযোগ
বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর হচ্ছে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট। ২০১৩ সালে ইস্তাম্বুল শহর থেকে ৩৫ কিমি দূরে ১৮৩০ একর জায়গার উপর এয়ারপোর্টটি তৈরী হয়েছে। টানা তিনবছর ৬ মাস বিশাল কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন
টাটা গ্রুপের অবকাঠামো এবং নির্মাণ শাখা, ‘টাটা প্রজেক্টস’, উত্তর প্রদেশের গ্রেটার নয়ডার জেওয়ারে আসন্ন নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের বরাত হাসিল করেছে। এই চুক্তির অংশ হিসাবে টাটা গ্রুপ বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রানওয়ে,
পৃথিবীর অন্যতম ছোট একটি দশে সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরের নাম চাঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। বিমানবন্দরটি পৃথিবীর সবচাইতে আধুনিক একটি বিমানবন্দর। ১৯৬৫ সালে সিঙ্গাপুর একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিনত হয়। ১৯৬৭ সালে সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরটি
উন্নত হচ্ছে যশোর বিমানবন্দর। বিমান উড্ডয়ন, ল্যান্ডিং ও পার্কিং এরিয়া বৃদ্ধিসহ নানা সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে তাই পুরোদমে চলছে উন্নয়ন কাজ।এই বছরের সেপ্টেম্বরে কাজ শুরু হয়েছে এবং আশা করা হচ্ছে ২০১৯ সালের