বিমানবন্দর ছাড়া আমরা একটা দেশের কথা ভাবতেই পারি না। অনেকেই জানেন না যে, বিশ্বের এমন কিছু দেশ আছে যেখানে কোনো বিমানবন্দর নেই! দেশগুলো প্রমাণ করছে যে, বিমানবন্দর সবসময় প্রয়োজনীয় নয়।
বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে দেশের যে কোনো বিমানবন্দর থেকে সৌদি আরবের যে কোনো বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারবে বাংলাদেশের
সবচেয়ে দ্রুত ও নিরাপদ ভ্রমণের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে বিমান। কম সময়ে বড় দূরত্ব পার করা যায় বলে প্রতিনিয়ত বিশ্বে বিমান ভ্রমণকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এই যানটির কথা বললেই চলে আসে বিমানবন্দরের
পৃথিবীর অন্যতম ছোট একটি দশে সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরের নাম চাঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। বিমানবন্দরটি পৃথিবীর সবচাইতে আধুনিক একটি বিমানবন্দর। ১৯৬৫ সালে সিঙ্গাপুর একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিনত হয়। ১৯৬৭ সালে সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরটি
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন থার্ড টার্মিনালের ইমিগ্রেশনেও ই-গেট বসানোর তোড়জোড় শুরু হয়েছে। অথচ এর আগে পুরোনো টার্মিনালে বসানো ই-গেটগুলোর সবই অকার্যকর অবস্থায় পড়ে আছে। এছাড়া বাংলাদেশ ই-গেট ব্যবহার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
বিশ্বে এমন কিছু বিমান বন্দর রয়েছে যেগুলোকে বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই বন্দরে বিমান অবতরণের সময় প্রত্যেক বিমানচালকের, প্রতিবারই বুক ধড়ফড় করে ওঠে। তেমনিভাবে উড্ডয়নের সময়ও বৈমানিককে দক্ষতার পরিচয়
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক রাজধানী দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দরে পরিণত হয়েছে। টানা পাঁচ বছর এ বিমানবন্দরটি এ তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। দুবাই তথা আমিরাতে অধিকহারে আন্তর্জাতিক যাত্রীর
বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করেছে অফিসিয়াল এয়ারলাইন গাইড (ওএজি)। ওএজি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বিশ্বব্যাপী ভ্রমণের তথ্য প্রদানকারী কোম্পানি। তারা চলতি বছরের অক্টোবর মাসের সিট ক্যাপাসিটি বা যাত্রী ধারণ ক্ষমতা এবং
টাটা গ্রুপের অবকাঠামো এবং নির্মাণ শাখা, ‘টাটা প্রজেক্টস’, উত্তর প্রদেশের গ্রেটার নয়ডার জেওয়ারে আসন্ন নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের বরাত হাসিল করেছে। এই চুক্তির অংশ হিসাবে টাটা গ্রুপ বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রানওয়ে,