দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
পৃথিবীর অন্যতম ছোট একটি দশে সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরের নাম চাঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। বিমানবন্দরটি পৃথিবীর সবচাইতে আধুনিক একটি বিমানবন্দর। ১৯৬৫ সালে সিঙ্গাপুর একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিনত হয়। ১৯৬৭ সালে সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরটি
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
বর্তমান বিশে^ সবচেয়ে বৃহত্তম এয়ারপোর্ট হচ্ছে আটলান্টা এয়ারপোর্ট। প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি যাত্রী উঠানামাকরে এই এয়ারপোর্ট। সবচেয়ে বেশি অভ্যন্তরীন ও আন্তার্জাতিক এয়ারলাইন্স হ্যান্ডেল করে এই এয়ারপোর্ট। গত ২১ বছর ধরে আটলান্টা
সবচেয়ে দ্রুত ও নিরাপদ ভ্রমণের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে বিমান। কম সময়ে বড় দূরত্ব পার করা যায় বলে প্রতিনিয়ত বিশ্বে বিমান ভ্রমণকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এই যানটির কথা বললেই চলে আসে বিমানবন্দরের
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন
বিমানবন্দরে রয়েছে সবধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। যেখানে একজন যাত্রী সহজেই বিমানবন্দরের সব ধাপ অতিক্রম করে উড়োজাহাজে চড়তে পারেন। এশিয়াতেও এমন অনেক বিমানবন্দর রয়েছে। বাংলাদেশেও শিগগিরই এমন সুবিধা পেতে যাচ্ছেন উড়োজাহাজের যাত্রীরা।
করোনাভাইরাস মহামারিতে ভ্রমণ বিধি-নিষেধের কারণে বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরের তকমা হারিয়েছিল সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর। এর দুই বছর পর কাতারের হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে হারিয়ে পুনরায় বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরের তকমা ফিরে পেল চাঙ্গি।
নতুন রূপ পাবে সৌদি আরবের আভা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ এ নিয়ে একটি নতুন মহাপরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। এ প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে,