দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম এয়ারপোর্ট এবং এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম এয়ারপোর্ট। এছাড়া পৃথিবীর ৬ষ্ঠ বৃহত্তম কার্গো এয়ারপোর্ট। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি এয়ারবাস এবং বোয়িং এই এয়ার পোর্টে উঠানামা করে। ২০১৯
বিমানবন্দর মানেই অনেকখানি জায়গা এমনটাই আমরা জানি। বিশ্বে যতগুলো বিমানবন্দর আছে তার প্রায় সবই বড় এবং বিলাসবহুল। বিমানবন্দরে এক দিক থেকে অন্যদিকে যেতে হলেও পাড়ি দিতে হয় অনেকটা পথ। কিন্তু
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে
কথায় আছে, আকাশ পথে যোগাযোগের জন্য যেখানেই বিমানবন্দর চালু করা হয়, সেখানেই সমৃদ্ধি এবং নগর উন্নয়নের সূচনা হয়। তবে বিশ্বের এমন কয়েকটি দেশ রয়েছে, যেখানে কোনো বিমানবন্দর নেই। দেশগুলো প্রমাণ
টাটা গ্রুপের অবকাঠামো এবং নির্মাণ শাখা, ‘টাটা প্রজেক্টস’, উত্তর প্রদেশের গ্রেটার নয়ডার জেওয়ারে আসন্ন নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের বরাত হাসিল করেছে। এই চুক্তির অংশ হিসাবে টাটা গ্রুপ বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রানওয়ে,
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলীয় শহর দাম্মামে অবস্থিত কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের বৃহত্তম এই এয়ারপোর্ট দিয়ে প্রতি বছর কোটিরও বেশি যাত্রী যাতায়াত করে। বিশ্বের বুকে যে দেশগুলো তাদের উন্নয়ন আর সমৃদ্ধির
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও
বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর হচ্ছে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট। ২০১৩ সালে ইস্তাম্বুল শহর থেকে ৩৫ কিমি দূরে ১৮৩০ একর জায়গার উপর এয়ারপোর্টটি তৈরী হয়েছে। টানা তিনবছর ৬ মাস বিশাল কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে