পরবাসে পাড়ি দিয়ে দেশের জন্য মাসে মাসে রেমিট্যান্স পাঠান বহু বাংলাদেশি। ফলে বিদেশে যাওয়া-আসার পথে প্রবাসীদের ভিআইপি সুবিধা নিশ্চিত করতে বিমানবন্দরে বিশেষ লাউঞ্জ তৈরি করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত
মাদ্রিদ বারাহাস আদলফো সুয়ারেজ বিমানবন্দর (Aeropuerto Adolfo Suárez Madrid-Barajas), স্পেনের মাদ্রিদ শহরের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ইউরোপের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত। এটি মাদ্রিদ শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার
ডেনমার্কে ভ্রমণ করতে গেলে প্রথমেই যেটা নজরে আসে, তা হলো দেশটির প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কোপেনহেগেন এয়ারপোর্ট। এটি শুধু ডেনমার্ক নয়, বরং সমগ্র স্ক্যান্ডিনেভিয়ার একটি অন্যতম ব্যস্ত ও আধুনিক বিমানবন্দর। যাত্রীরা
নরওয়ের রাজধানী অসলোতে অবস্থিত অসলো গার্ডেমোয়েন বিমানবন্দর (Oslo Gardermoen Airport) দেশের সবচেয়ে বড় ও প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে নরওয়ের সংযোগ স্থাপনে এই বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
টোকিও এয়ারপোর্ট, যা মূলত টোকিওর দুটি প্রধান বিমানবন্দর – নারিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও হানেদা বিমানবন্দর – এর সংমিশ্রণে পরিচিত, আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ যাত্রীদের জন্য জাপানের প্রধান প্রবেশপথ। আধুনিক প্রযুক্তি, যাত্রীসেবার
কক্সবাজার বিমানবন্দরে ফ্লাইট উড্ডয়ন ও অবতরণের সময় বাড়ল। রোববার থেকে এ বিমানবন্দরে রাত ১০টা পর্যন্ত ফ্লাইট চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের ফলে পর্যটক ও যাত্রীরা এক দিনেই গিয়ে আবার
লিসবন বিমানবন্দর, যার অফিশিয়াল নাম হাম্বার্টো দেলগাদো বিমানবন্দর, পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। এর নিকটবর্তী স্থানের জন্য এটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য অত্যন্ত সহজগম্য।
সুইডেন, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, উন্নত জীবনযাত্রা এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য পরিচিত, আন্তর্জাতিক পর্যটক এবং ব্যবসায়ীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। সুইডেনের প্রধান বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো স্টকহোম আর্ল্যান্ডা
মাল্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা এমএলএ (MLA) কোড দ্বারা পরিচিত, মাল্টার একমাত্র বাণিজ্যিক বিমানবন্দর। এটি ইউরোপ এবং বিশ্বজুড়ে যাতায়াতের মূল কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এ বিমানবন্দরটি শুধু পর্যটকদের জন্য নয়, মাল্টার বাসিন্দাদের
সুইজারল্যান্ডের বিমানবন্দরগুলো তাদের আধুনিক সুবিধা, যাত্রী সেবার মান, এবং বিশ্বমানের পরিবহন ব্যবস্থার জন্য বিখ্যাত। বিশেষ করে জুরিখ, জেনেভা এবং বাসেল-এয়রপোর্ট তিনটি সুইস এবং আন্তর্জাতিক যাত্রীদের সেবা দেয়। ইতিহাস সুইজারল্যান্ডের এয়ারপোর্টের