দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       বিমানবন্দর থেকে গত ৩০ বছরে একটি লাগেজও খোয়া যায়নি। যে বিমানবন্দর দিয়ে প্রতিবছর গড়ে ২-৩ কোটি মানুষ যাতায়াত করেন। এমন অবাক করা ঘটনা ঘটেছে জাপানের কানসাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের (কেআইএক্স)। এক  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিপুল যাত্রী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন একটি টার্মিনাল নির্মাণের মধ্য দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর গড়তে চলেছে আরব আমিরাতের দুবাই। দুবাইয়ের শাসক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       বিশ্বের সবথেকে বড় বিমানবন্দর গড়ার কথা ঘোষণা করেছেন দুবাইয়ের শাসক রশিদ আল মাকতুম। নতুন এই বিমানবন্দর প্রকল্পের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২.৯ লক্ষ  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       আধুনিক পর্যটনের ক্ষেত্রে এয়ারপোর্ট বা বিমানবন্দর খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। পৃথিবীর কোনো বিমানবন্দর সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত, কোনো বিমানবন্দর বিখ্যাত তার পরিষেবার জন্য। কোনোটি আবার কুখ্যাতও বটে। সন্দেহ নেই যে বিমানবন্দরের কাজ  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের কারিগরি দক্ষতা উন্নয়ন, প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা অধিকতর উন্নতকরণসহ আরও সম্ভাব্য নতুন নতুন ক্ষেত্রে বিস্তৃত পরিসরে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। বাংলাদেশকে এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য