নিকোসিয়া বিমানবন্দর, যা একসময় সাইপ্রাসের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত ছিল, একটি ঐতিহাসিক স্থান। বর্তমানে এটি আর বাণিজ্যিক উড়ান পরিচালনা করে না। সাইপ্রাসের ১৯৭৪ সালের সংঘাতের সময় এটি বন্ধ হয়ে
গ্রিসের রাজধানী এথেন্সের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি “এথেন্স ইলেফথেরিওস ভেনিজেলোস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর” নামে পরিচিত, যা স্থানীয়ভাবে ATH নামেও ডাকা হয়। এটি গ্রিসের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর, যা ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
বুখারেস্ট এয়ারপোর্টের মূল নাম হলো Henri Coandă International Airport (IATA কোড: OTP)। এটি রোমানিয়ার রাজধানী বুখারেস্টের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং দেশটির বৃহত্তম এবং ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত। বুখারেস্ট শহরের কেন্দ্র
পরবাসে পাড়ি দিয়ে দেশের জন্য মাসে মাসে রেমিট্যান্স পাঠান বহু বাংলাদেশি। ফলে বিদেশে যাওয়া-আসার পথে প্রবাসীদের ভিআইপি সুবিধা নিশ্চিত করতে বিমানবন্দরে বিশেষ লাউঞ্জ তৈরি করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত
মাদ্রিদ বারাহাস আদলফো সুয়ারেজ বিমানবন্দর (Aeropuerto Adolfo Suárez Madrid-Barajas), স্পেনের মাদ্রিদ শহরের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ইউরোপের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত। এটি মাদ্রিদ শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার
ডেনমার্কে ভ্রমণ করতে গেলে প্রথমেই যেটা নজরে আসে, তা হলো দেশটির প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কোপেনহেগেন এয়ারপোর্ট। এটি শুধু ডেনমার্ক নয়, বরং সমগ্র স্ক্যান্ডিনেভিয়ার একটি অন্যতম ব্যস্ত ও আধুনিক বিমানবন্দর। যাত্রীরা
নরওয়ের রাজধানী অসলোতে অবস্থিত অসলো গার্ডেমোয়েন বিমানবন্দর (Oslo Gardermoen Airport) দেশের সবচেয়ে বড় ও প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে নরওয়ের সংযোগ স্থাপনে এই বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
টোকিও এয়ারপোর্ট, যা মূলত টোকিওর দুটি প্রধান বিমানবন্দর – নারিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও হানেদা বিমানবন্দর – এর সংমিশ্রণে পরিচিত, আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ যাত্রীদের জন্য জাপানের প্রধান প্রবেশপথ। আধুনিক প্রযুক্তি, যাত্রীসেবার
কক্সবাজার বিমানবন্দরে ফ্লাইট উড্ডয়ন ও অবতরণের সময় বাড়ল। রোববার থেকে এ বিমানবন্দরে রাত ১০টা পর্যন্ত ফ্লাইট চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের ফলে পর্যটক ও যাত্রীরা এক দিনেই গিয়ে আবার
লিসবন বিমানবন্দর, যার অফিশিয়াল নাম হাম্বার্টো দেলগাদো বিমানবন্দর, পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। এর নিকটবর্তী স্থানের জন্য এটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য অত্যন্ত সহজগম্য।