বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
ইস্তানবুল বিমানবন্দরকে তুরস্কের প্রবেশদ্বার বলা হয়ে থাকে। প্রতি বছর এ বিমানবন্দর হয়ে দেশটিতে কোটি কোটি বিদেশী প্রবেশ করেন। সম্প্রতি একে ইউরোপের সেরা বিমানবন্দর হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই)
অবতরণ করার সময় আপনি যদি সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের সম্মুখীন হন, তা হবে এক ধরণের অ্যাডভেঞ্চার আপনার জন্য। বিশ্বের অনেক বিমানবন্দর আছে যা কিনা রোলার কোস্টারের চেয়েও বেশি ভয়ানক। লুকলা বিমানবন্দর
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
বিশ্বের অনেক বিমানবন্দর প্রতি বছরই ‘সেরা’ হওয়ার প্রতিযোগিতায় থাকে। তবে ভিন্ন এক অর্জনের দিকেই যেন নজর কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (কেআইএক্স)। কর্তৃপক্ষের দাবি, ৩০ বছরের মধ্যে একটি লাগেজও হারায়নি জাপানের এই
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বহুল প্রত্যাশিত তৃতীয় টার্মিনালটি আগামী অক্টোবরে চালু হতে যাচ্ছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম জানায়, তৃতীয় টার্মিনালের শতভাগ নির্মাণ কাজ আগামী ৫ এপ্রিলের মধ্যে শেষ
পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দ্রুত সময়ে ও নিরাপদের যাতায়াত করার জন্য সবথেকে উপযোগী বাহন হল বিমান। দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিমানের যাত্রী সংখ্যা৷ এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই) এর রিপোর্ট অনুযায়ী,
এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়া এখন আর কষ্টসাধ্য ব্যাপার নয়। এ সময় আমরা মেঘের খেলা দেখতে পাই। তবে অবতরণ করার সময় আপনি যদি সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের সম্মুখীন হন, তা
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে
বিশ্বের সবথেকে বড় বিমানবন্দর গড়ার কথা ঘোষণা করেছেন দুবাইয়ের শাসক রশিদ আল মাকতুম। নতুন এই বিমানবন্দর প্রকল্পের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২.৯ লক্ষ