ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ের কথা বলে বিদেশি অ্যাপ এমটিএফই’র মাধ্যমে ডলার বিনিয়োগ করে সর্বস্ব হারিয়েছেন বহু প্রবাসী বাংলাদেশি। অ্যাপটিতে শনি ও রোববার লেনদেন বন্ধ থাকে কিন্তু গত দুই সপ্তাহ ধরে আর্থিক লেনদেন
ইতালির আব্রুজো অঞ্চলে কর্মরতদের এক তৃতীয়াংশই বিদেশি নাগরিক। কিন্তু অভিবাসী কর্মীরা স্থানীয়দের তুলনায় অনেক বেশি অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। ওপেনপলিস ফাউন্ডেশন প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
নিয়মিত মৃত্যু বা নিখোঁজের ঘটনাও অনেকের ঝুঁকি নিয়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি থামাতে পারছে না। শরীয়তপুর-মাদারীপুরের পর অবৈধভাবে ইতালি যাওয়ার স্বপ্ন ছড়িয়ে পড়েছে নরসিংদী জেলায়ও। ভাগ্য বদলাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছুটছেন তরুণেরা।
সিলেট শহরের ফাতেমা-রিপন দম্পতি বাংলাদেশ থেকে ৩০ লাখ টাকা দিয়ে দালালের সঙ্গে স্ট্যাম্পে চুক্তি করে কেয়ার ভিসায় ব্রিটেনে এসেছেন। ফুলটাইম (পূর্ণকালীন) কাজ দেওয়ার কথা থাকলেও নিয়োগদাতা গত ছয় মাসে একঘণ্টাও
সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা। ভিজিট ছাড়া অন্যান্য বেশিরভাগই ভিসাই পাচ্ছেন না তারা। দুবাইতে উচ্চপদস্থ চাকরিতে ভিসা মিললেও দরকার পড়ছে উচ্চশিক্ষার সনদ। এ জন্য দালালের খপ্পরে পড়ে জাল সনদ
একটু স্বচ্ছলভাবে বেঁচে থাকার তাগিদে প্রতিনিয়ত হাজারো বাংলাদেশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমায়। জীবিকার তাগিদে মাতৃভূমির সকল মায়া তুচ্ছ করে, পরিবার পরিজনকে ফেলে ‘প্রবাসী’ পরিচয়ে কাটিয়ে দেয় যুগ যুগান্তর। অনেক
‘স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। হতদরিদ্র মা–বাবার নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। মনে মনে ঠিক করলাম বিদেশে যাব। টাকা আয় করে জমি কিনব, বাড়ি বানাব।
জেলখানা তার ঠিকানা নয়, তবুও তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বন্দি জীবন কাটাচ্ছেন এক বাংলাদেশি অভিবাসী। তার নাম আসাদ (ছদ্মনাম)। অভাব অনটনের পরিবারে স্বচ্ছলতা ফেরাবেন বলে গেছিলেন মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরাকে। তারপর নিয়তির যাঁতাকলে
বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে ইতালির শ্রমবাজারে। কৃষি, নির্মাণ শিল্প, পর্যটন ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পে দক্ষ কর্মী নেবে দেশটির সরকার। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো বিএমইটি বলছে, চাহিদামত দক্ষ
আবুধাবিতে রোগীদের যত্নসহকারে চিকিৎসা করেন ডাক্তার রোকসানা মুহাম্মদ। বিশেষ করে সময় নিয়ে দেখে সুন্দর ও মানবিক ব্যবহার দিয়ে বেশিরভাগ রোগীদের চেম্বারেই মানসিকভাবে সুস্থ করে তোলেন। এভাবে বাংলাদেশিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের