1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
পিরামিড তৈরির পেছনে লুকিয়ে আছে যে রহস্য
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

পিরামিড তৈরির পেছনে লুকিয়ে আছে যে রহস্য

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

বিশ্বের আশ্চর্য স্থাপত্যগুলোর মধ্যে অন্যতম মিশর বা অধুনা ইজিপ্টের পিরামিড। বহু রহস্য এখনও সেগুলোকে ঘিরে রেখেছে। এখনও পিরামিডকে কেন্দ্র করে নানা লোককথা মুখে মুখে ফেরে। বৈজ্ঞানিকরা একাধিক তথ্য আবিষ্কার করলেও এখনও রহস্যে ঢাকা অনেক কিছুই।

আবার এই পিরামিড ঘিরেই রয়েছে একাধিক কনস্পিরেসি থিওরি আছে। আর সেই তত্ত্ব পিরামিডকে জুড়ে দিয়েছে ভিনগ্রহী বা এলিয়েনদের সঙ্গে। যে দুটি বিষয় নিয়েই অসীম আগ্রহ আছে বহু মানুষের।

পিরামিডের যা স্থাপত্য কৌশল তাতে অত বছর আগে মানুষের পক্ষে সেই পিরামিড তৈরি প্রযুক্তিগত ভাবে আদৌ সম্ভব ছিল কিনা তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছে।

তাই ইন্টারনেটের দুনিয়ায় একটি প্রশ্ন প্রায়শই ভেসে বেড়ায়- পিরামিডগুলি কি আদৌও মানুষের তৈরি? না কি ভিনগ্রহীদের অবদান?

কারণ সেই যুগে যখন বড় বড় পাথরের সাহায্যে এই ধরনের পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল তখন এমন কোনো প্রযুক্তি থাকা প্রায় অসম্ভব বলে দাবি সেই অংশের।

মিশরের গ্রেট পিরামিড

মিশরের গ্রেট পিরামিড সম্পর্কে বলা হয় যে এটি তৈরিতে প্রায় ২৩ লাখ চুনাপাথর ব্যবহার করা হয়েছিল। সবচেয়ে বড় কথা হল এই পিরামিড তৈরিতে ব্যবহৃত প্রতিটি পাথরের ওজন ছিল প্রায় ২ টন।

এখন এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, সে সময় যখন ক্রেনের মতো কোনও প্রযুক্তিই ছিল না। তাহলে কীভাবে এই পাথরগুলো তুলে পিরামিডের মধ্যে এত উঁচুতে বসানো হলো?

কীভাবে এলিয়েনদের সঙ্গে সংযোগ?

আসলে গিজায় নির্মিত তিনটি পিরামিড ওরিয়ন বেল্টের তিনটি তারার সঙ্গে সারিবদ্ধ। এছাড়া পিরামিডের দেয়ালে বহু হায়ারোগ্লিফিক লিপি পাওয়া গেছে, যা পাঠোদ্ধার হয়নি।

দাবি করা হয়, সেই লিপিতে এমন করে সাজানো হয়েছে যেখানে মহাকাশযানের মতো করে জিনিস তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া পিরামিডের ভূগর্ভস্থ দেয়ালে অনেক ধরনের আঁকা রয়েছে।

কারও কারও দাবি, সেটা দেখে মনে হয়। কিছু মানুষ বাল্বের মতো কিছু একটা ধরে রেখেছে। এই জিনিসগুলোর কারণে, কিছু লোক বিশ্বাস করেন যে মিশরের তিনটি গ্রেট পিরামিড ভিনগ্রহীরা তৈরি করেছিল। যদিও এটা প্রমাণ করার মতো কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। শুধুই ধারণা।

কয়েক বছর আগে, প্রত্নতাত্ত্বিকরা গিজার পিরামিড থেকে জীবাশ্মের কিছু মাটির নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন। সেগুলি পরীক্ষার জন্য ফ্রান্সের একটি পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।

সেই নমুনাগুলো পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, সেগুলোর মধ্যে উপস্থিত জীবাশ্মগুলো যাদের তাদের নীল নদের তীরে পাওয়া যায়। এই তত্ত্বের ভিত্তিতে, বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করতেন যে মিশরীয়রা নীল নদের পানি ব্যবহার করে এই বড় পাথরগুলিকে উঁচুতে তুলত।

সূত্র: এবিপি লাইভ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com