শুধুমাত্র বাংলাদেশী শিক্ষার্থীই নয়,পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য প্রথম পছন্দ হচ্ছে কানাডা। শিক্ষার মান, স্কলারশিপ প্রাপ্তি, বাৎসরিক টিউশন ফি, আবাসন সুবিধা, শিক্ষার্থীদের আয়ের পথ এবং শিক্ষাজীবন শেষে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ ইত্যাদি বিষয়সমূহ বিবেচনায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের কানাডায় উচ্চশিক্ষার আগ্রহ ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
কানাডায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ইচ্ছুক এমন শিক্ষার্থীদের কাছে সর্বাধিক জনপ্রিয় একটি স্কলারশিপ হচ্ছে ভেনিয়ার কানাডা গ্রাজুয়েট স্কলারশিপ। এই স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা কানাডায় পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যায়নের সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় ৩০ অক্টোবর ২০২৪ ।
সুবিধাসমূহ
আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের কানাডায় পড়ালেখা করার সুযোগ করে দিতেই কানাডার সরকার এ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। প্রতিবছর মোট ১৬৬ টি স্কলারশিপ দেওয়া হয়। যার মেয়াদ তিন বছর।
* যে কোন দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
* প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বছরে ৫০ হাজার ডলার ( বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৫৮ লাখ ৬২ হাজার ৫৭০ টাকা ) প্রদান করবে ।
গবেষণার ক্ষেত্রসমূহ
* হেলথ রিসার্চ।
* ন্যাচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ।
* স্যোশাল সাইন্স এ্যান্ড হিউম্যানিটিজ রিসার্চ।
* প্রথমে কানাডিয়ান কোন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে।
* সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মানদণ্ড পূরণ করতে হবে।
* ভেনিয়ার কানাডা গ্রাজুয়েট স্কলারশিপ এর কোটা আছে কানাডার এমন একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা মনোনীত হতে হবে।
* রিসার্চ এবিলিটি (জার্নাল, পাবলিকেশন) থাকতে হবে।
* ইংরেজী ভাষা দক্ষতা পরীক্ষার স্কোর দেখাতে হবে।
* কমিউনিকেশন ও লিডারশিপ দক্ষতা থাকতে হবে।
* আবেদনকারীদের অবশ্যই পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য অন্য কোনও পুরষ্কার, স্কলারশিপ বা তহবিল গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের প্রক্রিয়া
অনলাইনে আবেদন করতে এবং স্কলারশিপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন