1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
পাহাড়-নদী-জঙ্গলের মাঝে চা বাগানে রাত কাটানোর সুযোগ, শিলিগুড়িতে হচ্ছে টি ট্যুরিজম
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঘুরতে গেলেও হতে পারে ত্বকের ক্যানসার অ্যাপে টিকিট কাটলে ১০ শতাংশ ছাড় জাজিরা এয়ারওয়েজে চাঁদে যাচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি নারী ভারতের যেসব জায়গায় গ্রীষ্মেও দেখা মেলে তুষারপাত আবুধাবি বিমানবন্দর হয়ে ভ্রমণ? দেরি ও বাতিলের আশঙ্কায় কর্তৃপক্ষের সতর্কবার্তা ট্রানজিট যাত্রীরাও ক্ষতিগ্রস্ত? আঞ্চলিক উত্তেজনায় এমিরেটস ফ্লাইট বাতিলের মেয়াদ বাড়াল এয়ার ইন্ডিয়া ট্র্যাজেডি : স্ত্রীর শেষ বিদায়ের পর নিজেই হারিয়ে গেলেন দূর আকাশে নাগরিকত্ব পেতে ৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’, ওয়েবসাইট চালু করলেন ট্রাম্প সিলেটে প্রত্যাশার চেয়ে পর্যটক কম, ৫০ শতাংশ হোটেল-মোটেলই খালি ভিয়েতনামের জনপ্রিয় দ্বীপ ফুঁককে এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ৭ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি বিদেশি পর্যটক

পাহাড়-নদী-জঙ্গলের মাঝে চা বাগানে রাত কাটানোর সুযোগ, শিলিগুড়িতে হচ্ছে টি ট্যুরিজম

  • আপডেট সময় বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩

পাহাড়, নদী ও জঙ্গল ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশ। তার উপর একটি কুঁড়ি, দু’টি পাতার বাগান। রোদে দাঁড়িয়ে চা বাগানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে উত্তরবঙ্গে ছুটে আসেন পর্যটকেরা। সেখানে বাড়তি পাওনা যদি হয় নদী, পাহাড় ও জঙ্গল তবে তো আর কথাই নেই।

শিলিগুড়ি শহর থেকে দেড় ঘন্টার দূরত্বে রয়েছে এমনই মনোরম জনপদ। নাম লোহাগড়। এখানে ঘুরে যদি টুকুরিয়াঝাড় এলাকার গা ছমছমে বন্য পরিবেশে হোম-স্টেতে রাত কাটানোর সুযোগ মেলে পর্যটকরা সুযোগ লুফে নেবেন। এমনই ভাবনা থেকে ওই দুই এলাকা টি-টুরিজমের মাধ্যমে সাজিয়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদ।

নকশালবাড়ি ব্লকে রয়েছে লোহাগড় ও টুকুরিয়াঝাড়। ইতিমধ্যেই অফবিট ডেসটিনেশন হিসেবে পর্যটকদের একাংশের মনে দাগ কেটেছে। এবার দুই এলাকায় টি-টুরিজম গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে মহকুমা পরিষদ। মূল লক্ষ্য পর্যটনের উন্নয়নের পাশাপাশি মহকুমা পরিষদের আয় বাড়ানো। সেজন্য প্রকৃতিপ্রেমীদের একাংশের কাছে অতিপ্রিয় লোহাগড় ও টুকুরিয়াঝাড়ের জঙ্গল সংলগ্ন চা বাগানে শুরু হতে চলেছে টি টুরিজম। চা বাগান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগী হয়েছে মহকুমা পরিষদ। পর্যটকদের জন্য চা বাগানে তৈরি হবে থাকার জায়গা হোম-স্টে। এছাড়াও একগুচ্ছ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে পর্যটন দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে ওই বিষয়ে অনেকটা এগিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। যদিও টুকুরিয়াঝাড় বনাঞ্চলের বন আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে জঙ্গলে হোম-স্টের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি এগোয়নি।

জানা গিয়েছে, ওই দুই এলাকায় পর্যটন বিকাশের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে বহু পর্যটক দুটি এলাকায় ফি-বছর ঘুরতে যান। তবে থাকার জায়গার অভাবে রাত কাটাতে পারেন না। এমনকি মিরিক থেকে পুটুং হয়ে লোহাগড়ে যাওয়ার রাস্তায় সাইকেল ট্রেকিং যুবকদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় হয়েছে। টুকুরিয়াঝাড় সংলগ্ন এলাকায় ফি-বছর প্রচুর মানুষ পিকনিক করতে যান। সমস্ত দিক মাথায় রেখে দুই এলাকায় পর্যটন বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ শুরু করার পরিকল্পনা করেছেন মহকুমা পরিষদ কর্তৃপক্ষ।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com