আজ রবিবার জাতীয় বস্ত্র দিবস। বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে চতুর্থবারের মতো সারা দেশে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘দেশীয় বস্ত্র ব্যবহার করি, সোনার বাংলা গড়ে তুলি’।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী বস্ত্রশিল্পের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারে বস্ত্র খাত সংশ্লিষ্ট সব উদ্যোগকে সমন্বিত করা এবং সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের বহুমুখী কার্যক্রম সমন্বয়ের লক্ষ্যে সরকার ২০১৯ সালের ৪ ডিসেম্বরকে ‘জাতীয় বস্ত্র দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, দেশের বস্ত্রখাত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
তিনি বলেন,বস্ত্রশিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নানামুখী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ খাতকে সুসংহত ও গতিশীল করার উদ্যোগ নেন। সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ বস্ত্রখাত থেকে অর্জিত হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাবলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পরিপূর্ণ সুবিধাদি বস্ত্রখাতে প্রয়োগ এবং এর চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলার লক্ষ্যে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বস্ত্রখাত সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে সব ধরনের সহযোগিতা ও প্রয়োজনীয় সেবা প্রদানের লক্ষ্যে বস্ত্র অধিদপ্তরকে পোষাক কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পরিপূর্ণ সুবিধাদি বস্ত্রখাতে প্রয়োগ এবং এর চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলার লক্ষ্যে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।