মালদ্বীপের সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। তবে সে দেশে যাওয়া, থাকা-খাওয়া ও ঘোরাঘুরির খরচ সব মিলিয়ে কিন্তু কম নয়। তাই যাদের সামর্থ্য নেই আপাতত মালদ্বীপ যাওয়ার, তারা চাইলে ঘুরে আসতে পারেন
মেঘলা আকাশ। তবে প্লেন থেকেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণের শৈল শহরের কালো পাহাড়গুলো। প্লেন যখন কোয়েম্বাতুর রানওয়ে স্পর্শ করল তখন ভরদুপুর। কেরালার সীমানাঘেঁষা তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি জেলা কোয়েম্বাতুর। এবার গন্তব্য নীলগিরি
ভারত ভ্রমণ সবার কাছেই স্বপ্নের। পার্শ্ববর্তী এই দেশে দেখার মতো অনেক স্থান আছে। আপনি যদি ভারতের সমৃদ্ধ ইতিহাসকে খুঁজে বের করতে চান তাহলে সে দেশের সবচেয়ে পুরোনো বাজারগুলোতে ঢুঁ মারতে
ব্যস্ত জীবনকে দিন কয়েকের জন্য বলুন বাই বাই। কলকাতার কাছেই নিস্তব্ধ-নিরিবিলি এক জায়গা থেকে ঝটিকা সফর সেরে আসুন। শহর কলকাতার কাছেপিঠের এই বেড়ানোর জায়গা ঘোরবার ষোলোআনা মজা এনে দেবে। শহুরে
এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম ‘মাওলিনং গ্রাম’। গ্রামটি শিলং থেকে প্রায় ৯০ কিমি দূরে অবস্থিত। নৈসর্গিক দৃশ্য থেকে শুরু করে ঐতিহ্যগত স্থানীয় সংস্কৃতির সব কিছুই এই গ্রামে পাবেন। এই গ্রামে আপনি
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
তবে হবে নাই বা কেন। ভারতের প্রত্যন্ত কোনায় কোনায় অবস্থিত ছোট্টো গ্রামগুলিরগ্রামগুলির আতিথেয়তা প্রবাদপ্রতিম। কেরালা তার ব্যতিক্রম নয়। মানুষের মুখেরকথা এখানে কমিটমেন্ট। হাসি অকৃত্রিম। অনুষ্ঠান সর্বব্যাপী, সর্ব মঙ্গলময়। রবীন্দ্রনাথ লিখে
বেঙ্গালুরু ভারতের সিলিকন ভ্যালি নামে পরিচিত। ভারত ভ্রমণে গিয়ে অনেকেই ঘুরে আসেন এই সিলিকন ভ্যালি থেকে। বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশি পর্যটকদেরও আনাগোনা বেড়েছে সেখানে। জানলে অবাক হবেন, বেঙ্গালুরুতে পর্যটকদের জন্য
কাশ্মীর। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য এই নামটাই যথেষ্ট। নীল রঙা আকাশ, সাদা মেঘ, বরফে ঢাকা বিশাল পর্বত শ্রেণি, সবুজ বনভূমি, নীলচে সবুজ রঙের হ্রদ, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ- এই কয়েকটি
কলকাতা পৌরসভার বিখ্যাত এক মার্কেটের নাম ‘নিউ মার্কেট’। এ মার্কেটের কাছেই মারকুইস স্ট্রিট। শহরটির আশপাশে তাকালে মনে হবে কলকাতার বুকে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ। প্রতিটি সড়কের বিলবোর্ডে বড় বড় অক্ষরে