চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে হাতের
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
স্বপ্নরাজ্য কাশ্মীর। যেন সত্যিকারে স্বপ্নের ভূস্বর্গ। পৃথিবীর সব রূপ-সৌন্দর্য যেন ভিড় করেছে এখানে। ছুটে এসেছে প্রকৃতির রূপের সব অনুষঙ্গ। প্রকৃতির প্রতিটি বিচিত্র স্বাদের অলঙ্কার দিয়ে সাজানো এ ভূস্বর্গ। একটা সময়
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
কাশ্মীর। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য এই নামটাই যথেষ্ট। নীল রঙা আকাশ, সাদা মেঘ, বরফে ঢাকা বিশাল পর্বত শ্রেণি, সবুজ বনভূমি, নীলচে সবুজ রঙের হ্রদ, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ- এই কয়েকটি
চেনা ছকের বাইরে বেরিয়ে অফবিট স্থানের সৌন্দর্য খুঁজে বের করার খিদে দিনে দিনে বেড়েই চলেছে পর্যটকদের। কর্মক্ষেত্রের চাপ কিংবা সংসারের চাপে হাঁপিয়ে ওঠা মন একটু মুক্ত বাতাসের খোঁজে অস্থির হয়ে
পৌষমেলা হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার শান্তিনিকেতনে অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক মেলা ও উৎসব। প্রতি বছর ৭ পৌষ এই মেলা শুরু হয় এবং চলে তিন দিন ধরে। তবে দোকানিরা সারা
বেড়াতে যাওয়া মানে কি শুধুই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা? কারও কারও কাছে তেমন হলেও, সকলের ভ্রমণের উদ্দেশ্য এক নয়। কেউ কেউ চান, কোনও একটি স্থানের পর্যটন কেন্দ্রগুলি ঘুরে দেখার পাশাপাশি
একই শহরে প্রচুর মসজিদ, মন্দির আর গির্জা যে একসঙ্গে থাকতে পারে, তা চেন্নাই না এলে জানতাম না। আমি যখন চেন্নাইয়ের মাটিতে পা রেখেছি তখন সূর্য ডুবুডবু। আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে নিতে