কল্পনা মনে হলেও, একদিনেই ঘুরে আসতে পারেন কলকাতা। তবে তার জন্য প্রয়োজন পার্ফেক্ট প্ল্যান। আর নষ্ট করা যাবে না এতটুকু সময়। তাহলেই কেবল আপনি একদিনে ঘুরে আসতে পারেন পাশের দেশের
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
ভ্রমণপ্রেমী মানুষ ২দিনের ছুটি পেলেই বেরিয়ে পড়তে চায়। ব্যক্তিগত ভাবে আমিও সেই তালিকা থেকে আলাদা নই । তাই উইকএন্ড আর জন্মাষ্টমীর মিলিয়ে উদয়পুর ভ্রমণের প্ল্যান করে ফেললাম। আর গুজরাটে থাকার
ভোররাত, রাত আর ভোরের মাঝখানের এই মুহুর্তটা খুবই সুন্দর। হলে থাকতে মাঝেমাঝে সারারাত জেগে থাকতাম। জেগে থাকতে থাকতে যখন ভোর হত, বাইরে তাকিয়ে থাকতাম। চোখের নিমিষে চারপাশ পরিষ্কার হয়ে যায়।
আপনিই বলুন, বেড়াতে কার না ভালো লাগে! সুযোগ পেলেই তো মন ডানা মেলে উড়তে চায়। তাই তো দু’দিনের অবকাশ পেলেই বেরিয়ে পড়তে মন চায় প্রকৃতির টানে। যারা ভ্রমণে আগ্রহী; তারা
পৌষমেলা হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার শান্তিনিকেতনে অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক মেলা ও উৎসব। প্রতি বছর ৭ পৌষ এই মেলা শুরু হয় এবং চলে তিন দিন ধরে। তবে দোকানিরা সারা
দুর্গাপুজোর মরসুম শেষ হলেই বাঙালির মনটা দার্জিলিং-দার্জিলিং করতে শুরু করে। পুজোর পরের সময়টা যে এই শৈলশহরে ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এ সময়ে পাহাড়ি আবহাওয়াও থাকে সুন্দর এবং স্বস্তিদায়ক। ফলে আনন্দে সফর
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
হরেক রকমের ভাষা আর বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির দেশ ভারত। দিল্লিতে সম্রাট নাসিরউদ্দিন মুহাম্মদ হুমায়ূনের সমাধি, আগ্রার তাজমহল, জয়পুরের হাওয়া মহল থেকে বারনাসীর কাশী, উত্তর ভারতের হরিদ্বার ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গের সাংস্কৃতিক শহর কলকাতা
ভারত বিশাল এবং বৈচিত্রময় একটি দেশ। পাকিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের সীমান্তে আরব সাগরের সঙ্গে বঙ্গোপসাগরও রয়েছে, এর অর্থ হলো দেশটি ঘুরে দেখার মতো বিভিন্ন জায়গা রয়েছে।