প্রত্যেক ঋতুতে এর সৌন্দর্য আলাদা। কাশ্মিরের ডাল লেক পর্যটন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম। আর এখানে গেলে হাউসবোটে যদি আপনি না থাকেন তবে কাশ্মীর ভ্রমণ অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। এই বোটগুলো শিকারা
ভারতের বিখ্যাত সমুদ্রসৈকত ও দ্বীপপুঞ্জ সুপ্রিয় শ্রোতা, আপনারা শুনছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। এখন শুনবেন আপনাদের প্রিয় আসর, চলুন বেড়িয়ে আসি অনুষ্ঠান। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি…. প্রিয় বন্ধুরা, আজকের
কাশ্মীর। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য এই নামটাই যথেষ্ট। নীল রঙা আকাশ, সাদা মেঘ, বরফে ঢাকা বিশাল পর্বত শ্রেণি, সবুজ বনভূমি, নীলচে সবুজ রঙের হ্রদ, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ- এই কয়েকটি
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
ভূ-স্বর্গ নামে পরিচিত কাশ্মীর। এর রূপে এমনই মুগ্ধ হয়েছিলেন মোঘল বাদশাহ জাহাঙ্গীরযে কাশ্মীরকে স্বর্গের সাথে তুলনা করেছেন। কাশ্মীরের রূপের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে এমন
ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে হাতের
ভারত বিশাল এবং বৈচিত্রময় একটি দেশ। পাকিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের সীমান্তে আরব সাগরের সঙ্গে বঙ্গোপসাগরও রয়েছে, এর অর্থ হলো দেশটি ঘুরে দেখার মতো বিভিন্ন জায়গা রয়েছে।
বন-জঙ্গল, পাহাড়-পর্বত, গুহা, সমুদ্রসৈকত, জলপ্রপাত, হ্রদ, মন্দিরসহ আরও অনেক দর্শনীয় স্থানের জন্য ভারতের কর্ণাটক প্রদেশ বেশ জনপ্রিয়। এ অঞ্চলের মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভ্রমণপিপাসুদের গভীর মায়ায় আচ্ছন্ন করে রাখে।
ভারতের রাজস্থান প্রদেশে সপ্তদশ শতাব্দিতে যে শহর গড়ে ওঠে সেই শহরের নাম জয়পুর। শহরটি ভারতের অর্থনীতি ও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পিংক সিটি খ্যাত জয়পুর শহরের নকশা করেছেন বিখ্যাত
কথায় কথায় সবাই বলে, নদী পার হলেইতো আগরতলা। এত পরিকল্পনা করে যাওয়ার কী আছে। তবে আমি একটু ব্যতীক্রম। কাছে দূরে যেখানেই যাই পরিকল্পনা করেই যাই। সময় পরিকল্পনা করতে অনেক সময়