ভারত বিশাল এবং বৈচিত্রময় একটি দেশ। পাকিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের সীমান্তে আরব সাগরের সঙ্গে বঙ্গোপসাগরও রয়েছে, এর অর্থ হলো দেশটি ঘুরে দেখার মতো বিভিন্ন জায়গা রয়েছে।
প্রকৃতির এক অপরূপ বিস্ময়। শ্রীনগরের বুকে অবস্থিত এই হ্রদ শুধু কাশ্মীরের সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, এটি কাশ্মীরি সংস্কৃতি ও জীবনের অপরিহার্য অংশ। ডাল লেককে ঘিরে রয়েছে সবুজ পাহাড়, যেগুলো যেন হ্রদকে
মালদ্বীপের সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। তবে সে দেশে যাওয়া, থাকা-খাওয়া ও ঘোরাঘুরির খরচ সব মিলিয়ে কিন্তু কম নয়। তাই যাদের সামর্থ্য নেই আপাতত মালদ্বীপ যাওয়ার, তারা চাইলে ঘুরে আসতে পারেন
মানুষের জানার শেষ নেই। তাই ভ্রমণপিপাসুরা পৃথিবীটাকে ঘুরে দেখতে চায়। জয় করতে চায় সারা বিশ্বকে। তেমনি অজানা রহস্যে ঘেরা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপূর এ দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে
অনন্য সৌন্দর্যের আধার ভারতের পর্যটন রাজ্য সিকিম। স্বপ্নের দেশের মতো সুন্দর এ রাজ্য ঘুরে দেখতে হাজার পর্যটক হানা দেয় এখানে।ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম ডে’২০১৮ তে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এই পর্যটন রাজ্য নিয়ে এক
মেঘলা আকাশ। তবে প্লেন থেকেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণের শৈল শহরের কালো পাহাড়গুলো। প্লেন যখন কোয়েম্বাতুর রানওয়ে স্পর্শ করল তখন ভরদুপুর। কেরালার সীমানাঘেঁষা তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি জেলা কোয়েম্বাতুর। এবার গন্তব্য নীলগিরি
ভারতের সুইজারল্যান্ড আদতে কোনটি তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে প্রত্যেক জায়গারই নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য ভ্রমণ পিপাসুরা বার বার ছুটে যায় এখানে। তবে ভারতের কোন
ইদানিং বাঙালির বেড়াতে যাবার ব্যাপার টা বেশ উপভোগ্য ও আরাম দায়ক করার প্রবণতা বাড়ছে । হোল্ড অল নিয়ে তীর্থে গিয়ে কোন রকমে রাত কাটানোর দিন আর নেই ! এটা ভাল
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
অন্ধকারে ডুবে আছে চারপাশ। সেই অন্ধকার চিড়ে আঁকাবাঁকা পথে ছুটে চলেছে জিপ। পোখারা থেকে আমাদের গন্তব্য অন্নপূর্ণার খুব কাছের এক গ্রাম। যেতে সময় লাগবে তিন ঘণ্টার মতো। বরফসম ঠান্ডা বাতাসে