প্রতিবছর বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা ভিড় করেন ভারতে। সেখানে এমন অনেক স্পট আছে যেখানকার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। চাইলে অনেক কম খরচেও সেসব স্থান থেকে ঘুরে আসতে পারেন। বর্তমানে
কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিকিম একটি ছোট পার্বত্য রাজ্য। আজকাল অনেক বাংলাদেশী পর্যটকই সেখানে ঘুরতে যান। সুউচ্চ পর্বতমালা, সাজানো গ্রাম, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, হ্রদ এবং প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারগুলির কারণে সিকিম পর্যটকদের
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
বাংলাদেশ – ভারত সীমান্তে মেঘালয় এর কোলে এক অসম্ভব সুন্দর গ্রাম – পান্থুমাই। এটি সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম। পেছনে মেঘালয় পাহাড় এবং বয়ে চলা পিয়াইন
সুনীল-সমরেশ কিংবা আঞ্জন দত্তের গানে গানে আমরা দার্জিলিংটা ভেবে ভেবে কিছুটা চিনি। চেনাটা আরও ভালো করে চিনতে যেতে হবে সবুজ পাহাড়ঘেঁষা দার্জিলিংয়ে, যেখানে মেঘ এসে মাটিতে হামাগুড়ি খায়। দুইভাবে বাংলাদেশ
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
একটা বাগানে প্রায় দুই মিলিয়ন টিউলিপ ফুটেছে। টকটকে লাল টিউলিপ যেন রক্ত ঝরা। নির্মল সাদা, গাড়ো বাদামি-খয়েরি, ঘন কালো, হালকা গোলাপি, উজ্জ্বল হলুদ, মিশ্র বর্ণের হরেক রকমের টিউলিপ ফুটেছে। সমূদ্রপৃষ্ঠ
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত