মুম্বাইয়ে খুব বেশি ঐতিহাসিক মনুমেন্ট দেখা যায় না। কিন্তু শহরটি অনেক বৈচিত্র্যপূর্ণ। শহরটিতে সমুদ্রসৈকত থেকে শুরু করে পিকনিক স্পট পর্যন্ত অসংখ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে। ভারতের বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত শহরটির আকর্ষণীয়
নিজের আত্ম-বিশ্লেষণ করার জন্য যখন কোনো বিশেষণ খুঁজি তখন ‘সুযোগ সন্ধানী ‘ বিশেষণটা বেশি যৌক্তিক মনে হয়। নিজের ইচ্ছাগুলোকে অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর
চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর উটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও বিখ্যাত চা এবং হাতে তৈরি চকলেটের জন্য। উটির দি টি ফ্যাক্টরিতে রয়েছে টি মিউজিয়াম। যা পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজার
ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র সিমলা। হিমাচল প্রদেশের এই পর্যটন কেন্দ্রটি মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং মনোরম আবহাওয়ার জন্য বিখ্যাত। সিমলা ভ্রমণে গিয়ে দেখার জন্য শীর্ষ স্থানীয় কিছু স্থান
সিকিমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘাসহ অন্যান্য তুষারশৃঙ্গের চোখ ধাঁধানো রূপ, উচ্ছল নদী ও ঝরনা, অর্কিড ও ফুলের সমাহার, রং-বেরঙের পাখির আনাগোনা, অরণ্যের নিস্তব্ধতা- প্রকৃতির
ভারতের এমন কিছু জায়গা রয়েছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে অপরূপ সুন্দর হলেও তার সান্নিধ্য পাওয়া সম্ভব নয়। চাইলেও সেখানে যেতে পারবেন না আপনি। আপনি কেন! কোন ভারতীয় নাগরিকও সেখানে ঘুরতে যাওয়ার অনুমতি
কলকাতা বা ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এতবার গিয়েছি, কিন্তু দেশটির কোনো সমুদ্রসৈকতে যাইনি। তাই এবার পরিকল্পনা করেছিলাম যে দিঘায় যাব। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি সমুদ্রসৈকত দিঘা। এটি কলকাতা থেকে ১৮৭
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার