বঙ্গোপসারের করমন্ডল উপকূলে অবস্থিত, ৩৬৮ বছরের পুরনো এই শহর, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মন্দির স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। চেন্নাইয়ের সংস্কৃতিতে, শহরটিতে বসবাসকারী বিবিধ জনগোষ্ঠীর প্রতিফলন ঘটেছে। শাস্ত্রীয় নৃত্যের জন্য এ শহর বিখ্যাত।
চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
এই ব্যাপক ভারতীয় ভিসা ট্যুরিস্ট গাইড বিষয়ের সমস্ত ক্ষেত্র কভার করে যদি আপনি মুম্বাই, ভারতের ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন। মুম্বাইঅতীতে বোম্বে, ভারতের অন্যতম দর্শনীয় অঞ্চল। কেবলমাত্র শহরটিই ভারতের বাজেটরি এবং ব্যবসায়িক
সুনীল-সমরেশ কিংবা আঞ্জন দত্তের গানে গানে আমরা দার্জিলিংটা ভেবে ভেবে কিছুটা চিনি। চেনাটা আরও ভালো করে চিনতে যেতে হবে সবুজ পাহাড়ঘেঁষা দার্জিলিংয়ে, যেখানে মেঘ এসে মাটিতে হামাগুড়ি খায়। দুইভাবে বাংলাদেশ
ভূ-স্বর্গ নামে পরিচিত কাশ্মীর। এর রূপে এমনই মুগ্ধ হয়েছিলেন মোঘল বাদশাহ জাহাঙ্গীরযে কাশ্মীরকে স্বর্গের সাথে তুলনা করেছেন। কাশ্মীরের রূপের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে এমন
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম ‘মাওলিনং গ্রাম’। গ্রামটি শিলং থেকে প্রায় ৯০ কিমি দূরে অবস্থিত। নৈসর্গিক দৃশ্য থেকে শুরু করে ঐতিহ্যগত স্থানীয় সংস্কৃতির সব কিছুই এই গ্রামে পাবেন। এই গ্রামে আপনি
পৃথিবীর সর্গরাজ্য বা ভূসর্গ বলা হয় কাশ্মীরকে। নিজের চোখে এই সর্গরাজ্য দেখার লোভ সবারই কম বেশি জেগে উঠে। প্রকৃতির এই অপূর্ব সৃষ্টিকে কয়েকটি শব্দ দিয়ে বর্ণনা করা খুবই কঠিন। নিজের
কলকাতা পৌরসভার বিখ্যাত এক মার্কেটের নাম ‘নিউ মার্কেট’। এ মার্কেটের কাছেই মারকুইস স্ট্রিট। শহরটির আশপাশে তাকালে মনে হবে কলকাতার বুকে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ। প্রতিটি সড়কের বিলবোর্ডে বড় বড় অক্ষরে
বেড়াতে যাওয়া মানে কি শুধুই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা? কারও কারও কাছে তেমন হলেও, সকলের ভ্রমণের উদ্দেশ্য এক নয়। কেউ কেউ চান, কোনও একটি স্থানের পর্যটন কেন্দ্রগুলি ঘুরে দেখার পাশাপাশি