রানা ভাই শিলিগুড়িতে আগে পৌঁছানোয় টিমের জন্য বেশ উপকারই হয়েছিল। তিনি বেশ কয়েকটি স্থানীয় ট্যুর কোম্পানির সঙ্গে আগেই কথা বলেছিলেন। কোম্পানিগুলো শিলিগুড়ি থেকে আমাদের সিকিমে জীপে করে নিয়ে যাবে। সেইসাথে
কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
কলকাতা বা ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এতবার গিয়েছি, কিন্তু দেশটির কোনো সমুদ্রসৈকতে যাইনি। তাই এবার পরিকল্পনা করেছিলাম যে দিঘায় যাব। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি সমুদ্রসৈকত দিঘা। এটি কলকাতা থেকে ১৮৭
সিকিমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘাসহ অন্যান্য তুষারশৃঙ্গের চোখ ধাঁধানো রূপ, উচ্ছল নদী ও ঝরনা, অর্কিড ও ফুলের সমাহার, রং-বেরঙের পাখির আনাগোনা, অরণ্যের নিস্তব্ধতা- প্রকৃতির
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
পাহাড়ি উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে ট্রেন। কখনো মেঘের ধোঁয়াশায় ঢাকা পড়ছে যাত্রাপথ। সেই ট্রেনের ভেতরে বসে মেঘ-পাহাড়ের মিতালী দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছেন স্বপ্নিল ভ্রমণ গন্তব্যে। এ চিত্রকল্পটি
কাশ্মীর। যেন সত্যিকারে স্বপ্নের ভূস্বর্গ। পৃথিবীর সব রূপ-সৌন্দর্য যেন ভিড় করেছে এখানে। ছুটে এসেছে প্রকৃতির রূপের সব অনুষঙ্গ। প্রকৃতির প্রতিটি বিচিত্র স্বাদের অলঙ্কার দিয়ে সাজানো এ ভূস্বর্গ। একটা সময় কাশ্মীর
ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে হাতের
কাশ্মীর ভ্রমণের শখ সবার মনেই আছে! আপনিও যদি কাশ্মীর বেড়াতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই যাওয়ার আগে একটি সফরসূচি তৈরি করে নিন। সপ্তাহখানেকের জন্য সেখানে গেলে মোটামুটি বেশ কিছু জায়গা ঘুরে