ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
গ্রিসের সবচেয়ে সুপরিচিত দ্বীপ সান্তোরিনি। সেটির নীল গম্বুজ গির্জাগুলো ইন্সটাগ্রামে ভেসে বেড়ায়। এক স্বপ্নের গন্তব্য। আগ্নেয়গিরির দ্বীপটি বছরে ৩০ লাখের মতো পর্যটককে আকৃষ্ট করে। তবে দ্বীপটির বাসিন্দা মাত্র ২০ হাজার।
সল্প ও অবকাঠামোগত সৌন্দর্যের দিক থেকে এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি হলো মালয়েশিয়া। দেশটির বিখ্যাত ল্যান্ডস্কেপগুলোর অধিকাংশই অবস্থান করছে রাজধানী কুয়ালালামপুরে। সীমান্তজুড়ে তিতিওয়াংসা পর্বতমালা এবং মালাক্কা প্রণালী দ্বারা পরিবেষ্টিত এই দেশের
ভ্রমণপিপাসু ব্যক্তিরা ক্যানাডায় ভ্রমণ করার সময় এই স্থানগুলোকে পছন্দের তালিকার শীর্ষে রাখেন। আপনিও এই লেখাটিতে উল্লেখিত স্থানে ভ্রমণ করতে পারেন। ভ্যানকুভার সৌন্দর্য, জলবায়ু, চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং প্রচুর পরিমাণে আনন্দ
শীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব। রোমান্টিক যুগলেরা এ মৌসুমে বেরিয়ে পড়বেন
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সিঙ্গাপুর। এ কারণেই বিশ্বের পর্যটকরা ভিড় করেন দেশটিতে। যারা এরই মধ্যে সিঙ্গাপুর ভ্রমণে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন, তারা চাইলে সেখানে গিয়ে দেখে আসতে পারেন
আন্দামান সাগরের স্বচ্ছ জল, আকর্ষণীয় সব সৈকত, অরণ্যে ঢাকা পর্বত, ছোট ছোট দ্বীপ—একজন পর্যটককে আকৃষ্ট করার মতো মোটামুটি সবকিছুই পাবেন ফুকেটে। তারপর আছে সাগরতীরের দুর্দান্ত সব রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ আর স্পা।
গ্রিসের সবচেয়ে সুপরিচিত দ্বীপ সান্তোরিনি। সেটির নীল গম্বুজ গির্জাগুলো ইন্সটাগ্রামে ভেসে বেড়ায়। এক স্বপ্নের গন্তব্য। আগ্নেয়গিরির দ্বীপটি বছরে ৩০ লাখের মতো পর্যটককে আকৃষ্ট করে। তবে দ্বীপটির বাসিন্দা মাত্র ২০ হাজার।
সারা বছর ধরে বিশ্বজুড়ে ভ্রমণপিপাসুদের রিভিউ ও রেটিংয়ের ভিত্তিতে জনপ্রিয় সব ঘুরে বেড়ানোর শহর এবং রেস্তোরাঁর তালিকা প্রকাশ করে ট্রিপ অ্যাডভাইজার। এ বছর ইতিহাস, সংস্কৃতি, বিনোদন ও পর্যটনসহ সামগ্রিক বিচারে
মদিনা মুনাওয়ারা, রাসূল (স.) এর স্মৃতিধন্য শহর। যে শহরের প্রতিটি স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে রাসূল (সা.) এবং তার সাহাবাদের স্মৃতিচিহ্ন। হিযরতের পর থেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত রাসূল (সা.) এই