আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে
সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, বন্যপ্রাণীর প্রাচুর্যে ভরা জাতীয় উদ্যান, আধুনিক শহর – কি নেই থাইল্যান্ডে? যে কোন পর্যটক তার পছন্দের কিছু না কিছু খুঁজে পাবেন থাইল্যান্ডে। থাইল্যান্ডের এমনই কয়েকটি পর্যটন এলাকার
আল্পস পর্বতের মাঝামাঝি অবস্থিত সুইজারল্যান্ড একটি ছোট দেশ। আল্পস পর্বতের মনোমুগ্ধকর দৃশ্যাবলী ও ছবির মত সাজানো গ্রাম সুইজারল্যান্ডের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তুষার মুকুট পরিহিত আল্পসের চূড়া, ঝিলমিল করা নীল হ্রদ, এমারেল্ড
প্রতি বছর পর্তুগালে সারাবিশ্ব থেকে বেড়াতে আসে প্রায় ১৫ মিলিয়ন মানুষ। সম্প্রতি পর্তুগাল ট্যুরিজমবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের ফলে বেশকিছু শহর বিশ্বের অন্যতম সেরা ও আকর্ষণীয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশনে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের সেরা
র্বি ভক্তরা কি এমন কোথাও যেতে চান যেখানে সবকিছু গোলাপি এবং জাদুকরী দেখায়? আপনার এই ইচ্ছাটি পূরণ হওয়ার সুযোগ আছে। কারণ বিশ্বজুড়ে কিছু সুন্দর গোলাপি রঙের গন্তব্য রয়েছে। যা আপনাকে
আজকাল অনেকেই দেশের বাইরে ঘুরতে গেলে প্রথমেই থাইল্যাণ্ডের রাজধানী ব্যাংককের কথা চিন্তা করেন। এ শহরের নগর জীবন, রাস্তার ধারের খাবার ,সবুজ পার্ক, নদী পর্যটকদের সহজেই আকৃষ্ট করে। অনেকে কেনাকাটার জন্যও
জুন, জুলাই অথবা আগস্টে সূর্য যেন তার অফুরন্ত তেজ দুবাইয়ের ওপর বর্ষণ করতে থাকে। ৫২ ডিগ্রি পর্যন্ত ওঠে তাপমাত্রা। এসময় এখানে ভুলক্রমে যারা ঘুরতে আসেন, স্বপ্নের দুবাই তাদের জন্য দুঃস্বপ্নের
বর্তমানে করোনা আতঙ্কে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর। ভ্রমণপ্রিয় মানুষগুলোও গৃহবন্দি রয়েছেন। এমন অবস্থায় সবারই দম বন্ধ অবস্থা। তাই অনেকেই ভাবছেন করোনাকাল শেষ হলে বা এই ভাইরাসের আতঙ্ককে জয় করতে পারলেই আবার
ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
ইউরোপ এবং এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত তুর্কির ইস্তাম্বুল শহর। অটোমান সম্রাজ্য থেকে শুরু করে অনেক ইতিহাস সমৃদ্ধ এই শহর। ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক, প্রাণবন্ত দৃশ্য এবং মনোরম রন্ধনশৈলীর জন্য বিখ্যাত ইস্তাম্বুল। এই শহরটি