ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
ইউরোপ এবং এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত তুর্কির ইস্তাম্বুল শহর। অটোমান সম্রাজ্য থেকে শুরু করে অনেক ইতিহাস সমৃদ্ধ এই শহর। ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক, প্রাণবন্ত দৃশ্য এবং মনোরম রন্ধনশৈলীর জন্য বিখ্যাত ইস্তাম্বুল। এই শহরটি
দুবাই। বিশ্বের নামীদামি হোটেল, রেস্তোরাঁ, শপিংমল, ঝাঁ চকচকে রাস্তা- কী নেই আরব সাগরের তীরে থাকা এই শহরে। এটিই আরবের সব থেকে বড় এবং জনবহুল শহর। বিত্তশালীদের শহরও বটে। দুবাইয়েই রয়েছে
‘ফুকেট’ থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। রাজধানী শহর ব্যাংকক থেকে ৮৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপনগরী থাইল্যান্ডের সব থেকে বড় দ্বীপ ও বটে। মালয় ভাষায় ‘তালাং’ অথবা ‘তানজুং সালাং’ নামে
গ্রিসের সর্ববহৎ দ্বীপ হিসেবে পরিচিত নেক্সস। গ্রিসের উত্তর পশ্চিম উপকূলে নেক্সস শহর অবস্থিত। এটি একসময় প্রত্নতাত্ত্বিক সাইক্ল্যাডিক সংস্কৃতির কেন্দ্র ছিল। গ্রিসের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম এই শহরটি। গ্রিসে প্রতি
নেপালের কাঠমান্ডু উপত্যকায় পাটন নামক একটি জায়গা আছে। এটি ললিতপুর নামেও পরিচিত। নেপালের বসতি স্থাপন করা প্রাচীন শহরগুলোর মধ্যে এটি একটি। পাটনকে নেপালের সবচেয়ে সুন্দর সম্পদ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
যারা ইতিমধ্যে থাইল্যান্ডের রাজধানী শহর ব্যাংকক ট্যুর করেছেন, তারা জানেন কতটা ব্যস্ত এই শহর। কয়েকদিন কাটালে আপনার কাছে মনে হতেই পারে যেন, এখানকার মানুষ বিশ্রাম নেয়ার সময় পায় না। চাও
ইউরোপের উত্তর-পশ্চিমের একটি ছোট দেশ বেলজিয়াম। ইউরোপের ক্ষুদ্রতম ও সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে এটি একটি। এই দেশটি সাংবিধানিক ভাবে রাজতন্ত্র। ১৮৩০ সালে বেলজিয়াম নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
রহস্যময় এক স্থান। প্রাকৃতিকভাবেই যেখানে গাছপালার সাহায্যে তৈরি হয়েছে টানেল বা সুড়ঙ্গ। একবার এই সুড়ঙ্গে ঢুকলে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। মোটেও বের হতে ইচ্ছে করবে না। সবুজে ঘেরা এই সুড়ঙ্গ
ফ্রান্স মদ এবং পনিরের জন্য বিখ্যাত হলেও বিশ্বজুড়ে বিপুল পরিমাণ পর্যটকের অন্যতম গন্তব্য এই দেশটি। বছর জুরে ৮২ মিলিওনেরও বেশি দর্শনার্থী আসে ফ্রান্সের বিভিন্ন দর্শনীয় ও আকর্ষণীয় স্থান দেখতে। প্যারিস,