প্রাগ, এটি চেক প্রজান্ত্রের সবচেয়ে বড় শহর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪তম বৃহত্তম শহর। সোনার একশ স্পায়ারের শহর, বিশ্বের মুকুট ইত্যাদি বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয় এই শহরটিকে। ১৯৯২ সাল থেকে ইউনেস্কোর
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রধান আকর্ষণীয় রাজ্যের নাম দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্টালিকা, বিলাসবহুল হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ নানা কারণে দুবাই ভ্রমণপ্রিয়দের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।
মালয়েশিয়ার সৌন্দর্য একজন ভ্রমণপ্রেমীর জন্য অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা হতে পারে। দেশটির বিভিন্ন ভৌগোলিক বৈচিত্র্য, যেমন- ক্যামেরন হাইল্যান্ডসের সবুজ চা বাগান, লাংকাউই এবং পারহেন্টিয়ান দ্বীপপুঞ্জের স্ফটিকস্বচ্ছ জলরাশি—এগুলোর মধ্যে যে কোনোটিই স্বপ্নের
যতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
প্যারিস এক অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে পরিচিত সারা বিশ্বে। রোমান্সের শহর এবং বিখ্যাত লুভর মিউজিয়ামের জন্য ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের কাছে এটি বেশ পছন্দের একটি শহর। তবে এত সুন্দর, এত চমৎকার গোছানো
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
গ্রিসের সবচেয়ে সুপরিচিত দ্বীপ সান্তোরিনি। সেটির নীল গম্বুজ গির্জাগুলো ইন্সটাগ্রামে ভেসে বেড়ায়। এক স্বপ্নের গন্তব্য। আগ্নেয়গিরির দ্বীপটি বছরে ৩০ লাখের মতো পর্যটককে আকৃষ্ট করে। তবে দ্বীপটির বাসিন্দা মাত্র ২০ হাজার।
সল্প ও অবকাঠামোগত সৌন্দর্যের দিক থেকে এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি হলো মালয়েশিয়া। দেশটির বিখ্যাত ল্যান্ডস্কেপগুলোর অধিকাংশই অবস্থান করছে রাজধানী কুয়ালালামপুরে। সীমান্তজুড়ে তিতিওয়াংসা পর্বতমালা এবং মালাক্কা প্রণালী দ্বারা পরিবেষ্টিত এই দেশের
ভ্রমণপিপাসু ব্যক্তিরা ক্যানাডায় ভ্রমণ করার সময় এই স্থানগুলোকে পছন্দের তালিকার শীর্ষে রাখেন। আপনিও এই লেখাটিতে উল্লেখিত স্থানে ভ্রমণ করতে পারেন। ভ্যানকুভার সৌন্দর্য, জলবায়ু, চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং প্রচুর পরিমাণে আনন্দ