অসংখ্য দ্বীপের দেশ মালদ্বীপ পৃথিবীর অন্যতম ভ্রমণগন্তব্য। দেশটিতে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। যাঁরা সমুদ্র আর নির্মল প্রকৃতি ভালোবাসেন, তাঁদের কাছে মালদ্বীপ একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। মালে: ছোট ছোট প্রায় ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ার অদ্ভুত সুন্দর দ্বীপরাজ্য বালি। জায়গাটি পাহাড়, সমুদ্র আর ১০ হাজারের বেশি মন্দির নিয়ে গড়ে উঠেছে। ‘দেবতাদের দ্বীপ’ নামে খ্যাত বালিতে ঘুরে দেখার মতো আছে অসংখ্য জায়গা। বালির সাংস্কৃতিক রাজধানী
প্রতিবছর বসন্তকালে গোলাপ ফুলে ছেয়ে যায় সৌদি আরবের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর তায়েফ। প্রতিবছর এখানে কোটি কোটি গোলাপ ফুল ফোটে। এ বছরও তেমন দৃশ্য দেখা গেছে গোলাপের শহর নামে পরিচিত তায়েফে। সাধারণত
কান, ভূমধ্যসাগরের তীর ঘেঁষে ইতিহাস, ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ ফ্রান্সের দক্ষিণ-পূর্বের একটি সুন্দর বন্দরনগর। প্যারিস থেকে এ শহরের দূরত্ব স্থলপথে প্রায় ৯৩০ কিলোমিটার বা ৫৮০ মাইল। আর খুব কাছের বড় নগরী নিস
পর্তুগাল তার প্রতিবেশি স্পেনের চেয়ে শান্ত ও শান্তিপূর্ণ দেশ। পর্তুগালে থাকার জন্য পশ্চিম ইউরোপের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় খরচ কম। হালকা জলবায়ু পরিস্থিতি, সুন্দর সৈকত, প্রাচীন স্থাপত্য, অস্বাভাবিক রন্ধনপ্রণালী –
বিশে^র ব্যায়বহুল স্থাপনার মধ্যে সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডার্স অন্যতম। তিনটি বিশাল টাওয়ারের উপর জাহাজের মতো এই ভবনটি এবং আশেপাশের কিছু স্থাপনাসহ এটি আসলে একটি রিসোর্ট কমপ্লেক্স। দূর থেকে দেখতে ছোট
ব্রিটেনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নান্দনিক নিদর্শন, বিভিন্ন সংগ্রহশালা এবং সর্বোপরি কসমোপলিটান সংস্কৃতি উপভোগ করার সুবিধা। এর ফলে ব্রিটেন ভ্রমণ পিয়াসী মানুষদের কাছে এক আকর্ষণস্থলে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জনপ্রিয় ও প্রধান আকর্ষণীয় রাজ্যের নাম দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্রালিকা, হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ নানা কারণে দুবাই ভ্রমণ-প্রিয়দের পছন্দের শীর্ষে। পর্যটকদের জন্য দুবাই
ফ্রান্সের দক্ষিণে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল গুলোকে বলা হয় ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা নামে। ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা নামের এই অঞ্চলটি ঠিক কোথায় থেকে শুরু হয়েছে এবং কোথায় গিয়ে শেষ এমন কোন অনুমোদিত সীমানা নেই। পূর্ব
‘ফুকেট’ থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। রাজধানী শহর ব্যাংকক থেকে ৮৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপনগরী থাইল্যান্ডের সব থেকে বড় দ্বীপ ও বটে। মালয় ভাষায় ‘তালাং’ অথবা ‘তানজুং সালাং’ নামে