তুরস্কে ভ্রমণের ৭টি সুন্দর জায়গা। বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের কেন্দ্রবিন্দু হওয়াতে তুরস্ক হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যময় একটি দেশ। ইউরোপ ও এশিয়ার মিলনস্থল হওয়াতে দুই মহাদেশের সংস্কৃতির প্রভাব সমান ভাবে লক্ষ্য করা
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপার লীলাভূমি তুরস্কের বসফোরাস ক্রুজ। ‘ইউ নো, দিজ হোম কস্ট মোর দ্যান হান্ড্রেড মিলিয়ন ডলারস। আই উইশ, ইফ আই উড বাই অ্যানি ওয়ান!’ যার অর্থ হলো- ‘আপনি জানেন,
দক্ষিণ ফ্রান্সের তুলুজ থেকে ২১০ কিলোমিটার বা ১৩০ মাইল দূরে অ্যাভেরোঁতে মানুষের হাতে গড়া এক বিস্ময়কর স্থাপনা আছে। তার নাম মিঁও দ্য ভিয়াডুক—বিশ্বের উঁচু সেতুগুলোর অন্যতম, প্রায় আকাশছোঁয়া। উচ্চতায় ৩৪৩
মালদ্বীপে ঘুরতে যাওয়া মানে বাস্তব জীবনে স্বর্গে পা রাখার মতো। এখানে আপনি গ্রীষ্মমন্ডলীয় দ্বীপপুঞ্জ এবং অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাদা বালুকাময় সৈকত দেখতে পারবেন। মালদ্বীপে এক হাজারেরও বেশি প্রবাল দ্বীপের দেখা
পর্তুগাল তার প্রতিবেশি স্পেনের চেয়ে শান্ত ও শান্তিপূর্ণ দেশ। পর্তুগালে থাকার জন্য পশ্চিম ইউরোপের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় খরচ কম। হালকা জলবায়ু পরিস্থিতি, সুন্দর সৈকত, প্রাচীন স্থাপত্য, অস্বাভাবিক রন্ধনপ্রণালী –
এশিয়ান এবং ইউরোপীয় সংস্কৃতির সংমিশ্রণে তৈরি বিশ্বের অন্যতম সেরা শহর সিঙ্গাপুর । ১৮১৯ সালে এই শহর ব্রিটিশ বাণিজ্য উপনিবেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। দেশ স্বাধীনের পর এটি সিঙ্গাপুর নামে পরিচিত হয়।
যৌনতার জন্য বিশ্বজুড়েই পরিচিতি আছে থাইল্যান্ডের পাতায়া শহর। উদ্দামতার লীলাভূমি যেন পাতায়ার সমুদ্র সৈকত! চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই শহরটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য মিরর। সেই প্রতিবেদনে ‘বিশ্বের
থাইল্যান্ডের অন্যতম আকর্ষণ হলো তাদের নিজেদের সংস্কৃতি ও অতিথি আপ্যায়ন যা আপনাকে দেবে এক সুন্দর অভিজ্ঞতা। থাইল্যান্ডে ঘুরে দেখার মতো সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, বৈচিত্র্যময় বন্যপ্রাণী এবং জাতীয় উদ্যান, প্রাণবন্ত ও
ট্রান্স সাইবেরিয়ান রেলওয়ে এতটা দীর্ঘ পরিসরে নির্মাণ করা হয়েছে যে আপনি এখানে একবার ভ্রমণ করলে মনে হবে পৃথিবীর সমস্ত রূপ উপভোগ করে ফেলেছেন। এটিকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে নেটওয়ার্ক।
হিমালয়ের পাদদেশের নয়নাভিরাম হ্রদ লুগু। চীনের ইউনান প্রদেশে অবস্থিত এই হ্রদ। এর স্বচ্ছ জলের ধার ঘেঁষে পৌঁছে যাওয়া যায় রহস্যময় এক গ্রামে। সেই গ্রামে বসবাস করে ‘মসুও’ নামের এক জনগোষ্ঠী।