গোটা বিশ্বের পর্বতারোহীদের পছন্দের দেশ নেপাল। অন্নপূর্না কিংবা এভারেস্টে জয়ের জন্য সারা বছরই তারা এখানে ভিড় করেন। এছাড়াও এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য, খাবার যে কোনো পর্যটককেই মুগ্ধ করে। কাঠমান্ডুর পর্যটন এলাকার
এমনিতে খুব একটা ধারণা ছিল না দক্ষিণ চিন সাগরের পাড়ে বিস্তৃত দেশটি সম্পর্কে। শুধু জানতাম ভিয়েতনামের যুদ্ধের ইতিহাস, রাজনীতি, সেখানকার গ্রাম, খাদ্যাভ্যাস– এ সবের সঙ্গেই এ দেশের দারুণ মিল। সে
অনেকেই চাইবেন দেশের বাইরে কয়েকটাদিন কাটিয়ে আসতে। আর সাধ্যের মধ্যে বিদেশ ভ্রমণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা হতে পারে থাইল্যান্ডের দ্বীপ ফুকেট। ভ্রমণপিপাসু সবাই কমবেশি জানেন কিংবা গিয়েছেন অদ্ভূত সুন্দর এই জায়গাটিতে।
চমৎকার দেশ ভিয়েতনাম; দেশটিতে পা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আপনিঠিক গুছিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না যে কী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। অবশ্য পাদেওয়ার পর আরও বেশি এলোমেলো হয়ে যেতে পারেন! কোনটা
হংকং গণ প্রজাতন্ত্রী চীনের দুইটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি। অন্য অঞ্চলটি হল ম্যাকাও। ২৬০টিরও বেশি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই অঞ্চলটি পার্ল নদীর বদ্বীপের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। এর উত্তরে চীনের কুয়াংতুং
যৌনতার জন্য বিশ্বজুড়েই পরিচিতি আছে থাইল্যান্ডের পাতায়া শহর। উদ্দামতার লীলাভূমি যেন পাতায়ার সমুদ্র সৈকত! চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই শহরটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য মিরর। সেই প্রতিবেদনে ‘বিশ্বের
জাপান একটি যৌগিক আগ্নেয়গিরীময় দ্বীপমালার দেশ। এই দ্বীপমালা ৬,৮৫২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। জাপানের বৃহত্তম চারটি দ্বীপ হল হোনশু, হোক্কাইদো, ক্যুশু ও শিকোকু। এই চারটি দ্বীপ জাপানের মোট ভূখণ্ডের ৯৭ শতাংশ
দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি পর্যটন বান্ধব পরিবেশের জন্য থাইল্যান্ড এশিয়ার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। থাইল্যান্ডের অসংখ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে পর্যটকদের সবেচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে পাতায়া সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতের সাদা নরম
একটা সুন্দর দ্বীপের কথা কল্পনা করো তো যার চারদিকে বিশাল নীল জলরাশি। যেখানে পাম গাছগুলো মৃদু বাতাসে দোল খায় এবং স্ফটিক স্বচ্ছ পানির ভিতর মাছেরা খেলা করে। তোমরা কি জানো,
ভারত মহাসাগরের সৌন্দর্যমণ্ডিত দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। শান্ত, মনোরম পরিবেশ ও পুরোনো সমুদ্র সৈকত মালদ্বীপের প্রধান আকর্ষণ, যেখানে পানির রঙ নীল আর বালির রঙ সাদা। এখানকার দ্বীপগুলোর চারদিকে ঘিরে আছে সাগরের অফুরন্ত