পর্যটন প্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পর্যটন স্পটের মধ্যে অন্যতম ফুকেট। এখানে একবার গেলে বারবার যেতে ইচ্ছে করবে যে কারো। ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের বিমোহিত করে এই দ্বীপ। তাই তো প্রতিদিন
ইউরোপ নাকি ছবিতেই সুন্দর। বাস্তবতা অনেক কঠিন। আবার এক পক্ষ দাবি করে ইউরোপ যেমন সুন্দর, জীবন ও একিই রকম সুন্দর। কোনটা সঠিক আসলে? ইউরোপ আসলে এক জনের জন্য এক রকম।
কোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না।
বিশ্বের কিছু শহর শুধু ইতিহাস বা সংস্কৃতির দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, তাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অদ্বিতীয়। এই শহরগুলো যেন স্বর্গের একটি রূপ, যা মানুষের মনে চিরকালিত স্মৃতি রেখে যায়। চলুন, পৃথিবীর
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান হিসেবে সাউথ আফ্রিকা বা দক্ষিণ আফ্রিকার সুনাম বিশ্বজুড়েই। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অ্যাডভেঞ্চার উপভোগ করতে দারুণ এক গন্তব্য হতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা। তিনদিকেই সাগর দ্বারা বেষ্টিত এই দেশের
ইউরোপ এবং এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত তুর্কির ইস্তাম্বুল শহর। অটোমান সম্রাজ্য থেকে শুরু করে অনেক ইতিহাস সমৃদ্ধ এই শহর। ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক, প্রাণবন্ত দৃশ্য এবং মনোরম রন্ধনশৈলীর জন্য বিখ্যাত ইস্তাম্বুল। এই শহরটি
ভুটান, “ড্রাগনের দেশ,” প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে কেন ভুটান পর্যটকদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে তা নীচে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হলো:
ভ্রমণপিপাসুদের মনে সবসময়ই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে জানার কৌতূহল জাগে। বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে সবাই চায় প্রিয়জনের হাত ধরে অজানা কোনো পথে পা বাড়াতে। সময় ও সুযোগ পেলে অবশ্যই প্রিয়জনকে নিয়ে
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
গ্রিসের সবচেয়ে সুপরিচিত দ্বীপ সান্তোরিনি। সেটির নীল গম্বুজ গির্জাগুলো ইন্সটাগ্রামে ভেসে বেড়ায়। এক স্বপ্নের গন্তব্য। আগ্নেয়গিরির দ্বীপটি বছরে ৩০ লাখের মতো পর্যটককে আকৃষ্ট করে। তবে দ্বীপটির বাসিন্দা মাত্র ২০ হাজার।