প্রতি বছর পর্তুগালে সারাবিশ্ব থেকে বেড়াতে আসে প্রায় ১৫ মিলিয়ন মানুষ। সম্প্রতি পর্তুগাল ট্যুরিজমবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের ফলে বেশকিছু শহর বিশ্বের অন্যতম সেরা ও আকর্ষণীয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশনে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের সেরা
ভ্রমণ করতে অনেকেই পছন্দ করেন।তবে ভ্রমণের আগে কোথায় ও কত দিনের জন্য ভ্রমনে যাবে তা ঠিক করা জরুরি। সম্প্রতি বিখ্যাত ভ্রমণ বিষয়ক পত্রিকা ‘লোনলি প্ল্যানেট’-এর নতুন তালিকায় স্থান পেয়েছে ৫টি
ল্যাংকাউই হলো মালয়েশিয়ার একটি দ্বীপপুঞ্জ ও একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় স্বর্গ, সেখানকার অত্যাশ্চর্য সমুদ্রসৈকত, দমবন্ধকর রেইনফরেস্ট ও প্রাণবন্ত সংস্কৃতির কদর আছে বিশ্বজুড়ে। তাই ল্যাংকাউই ভ্রমণ হতে পারে শ্বাসরুদ্ধকর। প্রকৃতিপ্রেমী ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়দের জন্য
ফ্রান্সের দক্ষিণে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল গুলোকে বলা হয় ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা নামে। ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা নামের এই অঞ্চলটি ঠিক কোথায় থেকে শুরু হয়েছে এবং কোথায় গিয়ে শেষ এমন কোন অনুমোদিত সীমানা নেই। পূর্ব
‘ফুকেট’ থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। রাজধানী শহর ব্যাংকক থেকে ৮৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপনগরী থাইল্যান্ডের সব থেকে বড় দ্বীপ ও বটে। মালয় ভাষায় ‘তালাং’ অথবা ‘তানজুং সালাং’ নামে
বাঙালি মাত্রই ঘুরতে যেতে ভালোবাসে। কাজের ফাঁকে টুকরো ছুটি জমিয়ে ছোট্ট করে দিঘা, পুরী কিংবা দার্জিলিং ট্রিপ হয়েই যায় মাঝে মধ্যে। এছাড়া বছরে অন্তত একবার ১০-১২ দিনের বড় ট্রিপও হয়।
প্যারিসে পা রাখলেই আমি অ্যাভেন্যু দ্য সঁজেলিজের প্রশস্ত রাস্তা ধরে হাঁটতে থাকি। এই রাস্তায় পৃথিবীর প্রায় সব দেশের, নানা ধর্ম-বর্ণের মানুষের দেখা মেলে। এসব মানুষ নানা ভাষায় কথা বলে। আমি
বর্তমানে করোনা আতঙ্কে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর। ভ্রমণপ্রিয় মানুষগুলোও গৃহবন্দি রয়েছেন। এমন অবস্থায় সবারই দম বন্ধ অবস্থা। তাই অনেকেই ভাবছেন করোনাকাল শেষ হলে বা এই ভাইরাসের আতঙ্ককে জয় করতে পারলেই আবার
মরুভূমির বুকে ফুলের রাজ্য। আকাশ থেকে দেখলে মনে হবে যেন ফুলের সাগর। গিনেস বুকে নাম উঠেছে ৭২ হাজার বর্গমিটার আয়তনের দুবাই মিরাকল গার্ডেন। চারদিকে ফুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে চোখজুড়ানো
প্রাগ, এটি চেক প্রজান্ত্রের সবচেয়ে বড় শহর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪তম বৃহত্তম শহর। সোনার একশ স্পায়ারের শহর, বিশ্বের মুকুট ইত্যাদি বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয় এই শহরটিকে। ১৯৯২ সাল থেকে ইউনেস্কোর