ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
বিশে^র ব্যায়বহুল স্থাপনার মধ্যে সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডার্স অন্যতম। তিনটি বিশাল টাওয়ারের উপর জাহাজের মতো এই ভবনটি এবং আশেপাশের কিছু স্থাপনাসহ এটি আসলে একটি রিসোর্ট কমপ্লেক্স। দূর থেকে দেখতে ছোট
ভিয়েতনামে আছে বিস্ময়কর এক ধূপকাঠি গ্রাম। এই গ্রাম অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠছে শুধু ধূপকাঠির কারণে। গ্রামটির আসল নাম ‘কাং ফু চাউ’। এই গ্রামে ঢুকতেই আপনার চোখ ধাঁধিয়ে যাবে। সবখানে শুধু
আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে
থাইল্যান্ডের সৌন্দর্য সব পর্যটককেই মুগ্ধ করে। সেখানকার সাদা বালির সমুদ্রসৈকত, রাতে ঘোরাঘুরি, হৈ-হুল্লোরসহ ঐতিহাসিক সব দর্শনীয় ইমারত দেখতে প্রতি বছর লাখো পর্যটক থাইল্যান্ডে ভিড় করেন। বিশেষ করে আবার হানিমুন ডেস্টিনেশন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রধান শহর দুবাই। আরব সাগরের গা ঘেঁষা এ শহরের বৈশিষ্ট্য অন্য সব শহর থেকে আলাদা। মরুর এই শহরে রয়েছে রাজসিক জীবন, চোখ ধাঁধানো আলো,
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পের মধ্যে অন্যতম শিল্প হচ্ছে ডেসার্ট সাফারি। যে খাত থেকে দেশটির সরকার বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে। সারাবিশ্বের পর্যটকরা আরবি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হতে ডেসার্ট সাফারি
যৌনতার জন্য বিশ্বজুড়েই পরিচিতি আছে থাইল্যান্ডের পাতায়া শহর। উদ্দামতার লীলাভূমি যেন পাতায়ার সমুদ্র সৈকত! চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই শহরটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য মিরর। সেই প্রতিবেদনে ‘বিশ্বের
ইউরোপের উত্তর-পশ্চিমের একটি ছোট দেশ বেলজিয়াম। ইউরোপের ক্ষুদ্রতম ও সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে এটি একটি। এই দেশটি সাংবিধানিক ভাবে রাজতন্ত্র। ১৮৩০ সালে বেলজিয়াম নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
গোটা বিশ্বের পর্বতারোহীদের পছন্দের দেশ নেপাল। অন্নপূর্না কিংবা এভারেস্টে জয়ের জন্য সারা বছরই তারা এখানে ভিড় করেন। এছাড়াও এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য, খাবার যে কোনো পর্যটককেই মুগ্ধ করে। কাঠমান্ডুর পর্যটন এলাকার