ইতালি, তথা বিশ্বেরই অন্যতম পর্যটকমুখর শহর ভেনিস। এটি উত্তর-পূর্ব ইতালির ভেনেতো অঞ্চলে অবস্থিত। শহরটি কার্যত ৬০০ বছর আগের মতোই রয়েছে, যা এর চারিত্রিক আকর্ষণের কেন্দ্র। ভেনিস তার বিকাশের দিন থেকে
আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে
ইস্তাম্বুলের দুপাশে দুটি সাগর। একটি কৃষ্ণসাগর ও অন্যটি মারমারা। এ দুটি সাগরকে যুক্ত করেছে বসফরাস প্রণালি। আবার বসফরাস প্রণালি ইস্তাম্বুলকে এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশকে আলাদা করেছে। একটি শহরের একাংশ এশিয়ায়
ইউরোপে রোমান্টিক ভেকেশন বা হানিমুন বলতেই সবাই ভাবে সুইজারল্যান্ড ও প্যারিসের কথা। কিন্তু আজকাল এর বাইরে গিয়ে নতুন কিছুর মজা খুঁজে নেয়াটাই যেন আধুনিকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গতানুগতিক ব্যাপারে মানুষের আগ্রহ
গোটা বিশ্বের পর্বতারোহীদের পছন্দের দেশ নেপাল। অন্নপূর্না কিংবা এভারেস্টে জয়ের জন্য সারা বছরই তারা এখানে ভিড় করেন। এছাড়াও এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য, খাবার যে কোনো পর্যটককেই মুগ্ধ করে। কাঠমান্ডুর পর্যটন এলাকার
‘ফুকেট’ থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। রাজধানী শহর ব্যাংকক থেকে ৮৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপনগরী থাইল্যান্ডের সব থেকে বড় দ্বীপ ও বটে। মালয় ভাষায় ‘তালাং’ অথবা ‘তানজুং সালাং’ নামে
বিশ্বের বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত এবং মৃদু আবহাওয়ার জন্য পর্তুগালের সুনাম রয়েছে। এছাড়াও পর্তুগালের এমন কিছু অঞ্চল রয়েছে যেখানের লোকেরা অনেক বেশি শীত অনুভব করতে পারে এবং ঘন ঘন তুষারপাতের সম্মুখীন
ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে ধীরে ধীরে পছন্দের তালিকায় শীর্ষে উঠে আসছে সৌদি আরবের নাম। দেশটিতে আছে বেশ কিছু রোমাঞ্চকর, চমকপ্রদ ও ঐতিহাসিক স্থান। স্পা ট্রিটমেন্ট ও বিভিন্ন ধরনের খাওয়াদাওয়ার সুযোগ থেকে
জুনের মাঝামাঝি অসহ্য ভ্যাপসা গরম ঢাকায়। মন পাখি বলে ঘুরে আসি হিমালয়ের দেশ নেপাল। বইয়ের পাতায় কত পড়েছি, সেই কাঞ্চনজঙ্ঘার আর হিমালয় পর্বতমালার দেশ যেখানে কিনা পৃথিবীর সর্বোচ্চ দশটি পর্বতের
সমুদ্রভ্রমণ চিত্তকে প্রশান্ত করে তোলে। সমুদ্রে গোসল করা রোমাঞ্চকর একটি অভিজ্ঞতা। অনেকেই সমুদ্রভ্রমণের স্মৃতি দীর্ঘ দিন ধরে মনে রাখেন। পৃথিবী কিছু অদ্ভুত সমুদ্রসৈকত রয়েছে যেসব সমুদ্রসৈকত পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়।