জনসংখ্যা এবং ভূমি মিলিয়ে ইন্দোনেশিয়া একটি বৃহৎ দেশ। দেশটি তার নিজস্ব সাংস্কৃতিক এবং ভূতাত্ত্বিক বৈচিত্র্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এখানে রয়েছে ১৮,১১০টি দ্বীপ। বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ এই দেশ। প্রায় ২৪০ মিলিয়ন
ভুটানের প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা গাছপালায় ঢাকা। দেশটির কোনো জায়গা বিখ্যাত প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য, কোনোটি ফ্যাশন ও টেক্সটাইলপ্রেমীদের জন্য সেরা, কোনোটি আউটডোর অ্যাকটিভিটির জন্য বিখ্যাত, আবার কোনো জায়গা খ্যাতি অর্জন
ব্রাসেলসের আবহাওয়া লন্ডনের মতোই। এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে রোদ দেখলে যেমন আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই, তেমনি বৃষ্টি দেখেও গোমড়ামুখে বসে থাকার মানে হয় না। এমনকি মাঝে মাঝে আবহাওয়ার
মরুভূমির দেশ হলেও ওমান অবিশ্বাস্য সবুজ। কিছু কিছু জায়গায় গেলে তো মনেই হবে না মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে আছেন, নাকি ট্রপিক্যাল কোনো অঞ্চলে। বিষয়টি সম্ভব হয়েছে ওমানের ঐতিহ্যবাহী ফালাজ প্রযুক্তির কারণে।
ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে ধীরে ধীরে পছন্দের তালিকায় শীর্ষে উঠে আসছে সৌদি আরবের নাম। দেশটিতে আছে বেশ কিছু রোমাঞ্চকর, চমকপ্রদ ও ঐতিহাসিক স্থান। স্পা ট্রিটমেন্ট ও বিভিন্ন ধরনের খাওয়াদাওয়ার সুযোগ থেকে
প্রাগ, এটি চেক প্রজান্ত্রের সবচেয়ে বড় শহর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪তম বৃহত্তম শহর। সোনার একশ স্পায়ারের শহর, বিশ্বের মুকুট ইত্যাদি বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয় এই শহরটিকে। ১৯৯২ সাল থেকে ইউনেস্কোর
এমনিতে খুব একটা ধারণা ছিল না দক্ষিণ চিন সাগরের পাড়ে বিস্তৃত দেশটি সম্পর্কে। শুধু জানতাম ভিয়েতনামের যুদ্ধের ইতিহাস, রাজনীতি, সেখানকার গ্রাম, খাদ্যাভ্যাস– এ সবের সঙ্গেই এ দেশের দারুণ মিল। সে
প্রতিবছর সিডনিকে রূপকথার মায়াপুরীতে বদলে দেয় ভিভিড সিডনি। একই সঙ্গে সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে আলোময় হয়ে ওঠে গোটা সিডনি। রাতের সিডনি জীবন্ত আর মোহময় হয়ে ওঠে। বছরের এই সময়টা
বিশাল সব নয়নাভিরাম সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে যাওয়া আঁকাবাঁকা পিচঢালা পথ। দখিনা বাতাসের সঙ্গে কানে ভেসে আসছে পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ। শোনা যাবে ঝিঁঁঝিঁ পোকা আর বনমোরগের ডাকও। এই সৌন্দর্য
যেন সমুদ্রের বুকে চকচকে এক টুকরো হীরের মত দ্বীপ। তীরে তার আছড়ে পড়ছে ঢেউ। ইস্তাম্বুলের কাছের এই দ্বীপের নাম ‘প্রিন্সেস আইল্যান্ড’। স্থানীয়রা ভালোবেসে ‘অ্যাডলার’ নামেই বেশি ডাকে। অন্য দ্বীপগুলো থেকে