নিউইয়র্কের প্রকৃতিতে এখন গ্রীষ্মকাল। এই সময় শহরের বিচগুলো এনে দিতে পারে প্রশান্তি। মেমোরিয়াল ডে উইকএন্ড উপলক্ষে ২৫ মে খুলেছে নিউইয়র্কের বিচগুলো। যেখানে সকাল থেকে সন্ধ্য পর্যন্ত নিরাপদে সময় কাটানো যাবে।
কানাডার নায়াগ্রা ফলস থেকে শুরু করে বাহারি সব উদ্যান, লেক এমনকি সামুদ্রিক বিস্ময় সবাইকে মুগ্ধ করে। এসবের টানেই বিশ্বের লাখ লাখ পর্যটক সেখানে ভিড় করেন। কানাডায় একবার ভ্রমণ করলে আর
জনসংখ্যা এবং ভূমি মিলিয়ে ইন্দোনেশিয়া একটি বৃহৎ দেশ। দেশটি তার নিজস্ব সাংস্কৃতিক এবং ভূতাত্ত্বিক বৈচিত্র্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এখানে রয়েছে ১৮,১১০টি দ্বীপ। বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ এই দেশ। প্রায় ২৪০ মিলিয়ন
প্রাগ, এটি চেক প্রজান্ত্রের সবচেয়ে বড় শহর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪তম বৃহত্তম শহর। সোনার একশ স্পায়ারের শহর, বিশ্বের মুকুট ইত্যাদি বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয় এই শহরটিকে। ১৯৯২ সাল থেকে ইউনেস্কোর
অভিজাত এবং প্রাচীন স্থাপনার পাশাপাশি আধুনিকতার মিশেলের অন্যতম ধারাবাহী ব্রিটেনের রাজধানী শহর লন্ডন। প্রায় ২,০০০ বছরের পুরানো এই সৌন্দর্যকে কাছ থেকে দেখতে অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশী ভ্রমণপিপাসুরাও ভিড় জমান পাশ্চাত্যের
দুবাই মিরাকল গার্ডেন। রাজ্যটাই যেন ফুলের। চারিদিকে ফুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে নানান দৃশ্য। একটু উপর থেকে দেখলে মনে হয় এ যেন এক ফুলের সাগর। বিশ্বের সব চেয়ে বড় ফুলের
ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
বিশে^র ব্যায়বহুল স্থাপনার মধ্যে সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডার্স অন্যতম। তিনটি বিশাল টাওয়ারের উপর জাহাজের মতো এই ভবনটি এবং আশেপাশের কিছু স্থাপনাসহ এটি আসলে একটি রিসোর্ট কমপ্লেক্স। দূর থেকে দেখতে ছোট
ভিয়েতনামে আছে বিস্ময়কর এক ধূপকাঠি গ্রাম। এই গ্রাম অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠছে শুধু ধূপকাঠির কারণে। গ্রামটির আসল নাম ‘কাং ফু চাউ’। এই গ্রামে ঢুকতেই আপনার চোখ ধাঁধিয়ে যাবে। সবখানে শুধু
আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে